ম্মেলনে বাবলু এ হুঁশিয়ারি দেন। আগামী ১ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ সামনে রেখে পার্টির প্রস্তুতি কমিটির ঘোষণা উপলে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এ সময় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য আবুল কাশেম, এম এ হান্নান এমপি, সাইদুর রহমান টেপা, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি, এম এ মান্নান, ঢাকা মহানগর দেিণর আহ্বায়ক সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, উত্তরের সভাপতি এস এম ফয়সাল চিশতি, হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, মনিরুল ইসলাম মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। জাপা মহাসচিব বলেন, রাজপথে আন্দোলন করে সরকার পতনে বিশ্বাসী নয় জাতীয় পার্টি। আমরা গণতান্ত্রিক পন্থায় মতা হস্তান্তরে বিশ্বাসী। এ জন্য সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাপা। তিনি বলেন, কৌশলগত কারণে আমরা সরকারে আছি, সরকারের পার্টনার হিসেবে নয়। কৌশলটা হলো ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে সারা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চলছিল। সংবিধানকে সমুন্নত রাখার জন্য নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। মানুষ শান্তি চেয়েছিল। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতেই আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। মন্ত্রিসভায় থাকলেও সরকারের নীতির সাথে আমাদের নীতির তফাত আছে। তাহলে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মহাসচিব বলেন, আমরা কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেবো না। পদত্যাগ করলেই যে সরকারের পতন হবে তা তো নয়। সরকার পরিবর্তনের দু’টি পদ্ধতি রয়েছে। একটি হলো নির্বাচন পর্যন্ত অপো করা। অন্যটি হলো সংসদে অনাস্থা বিল আনা। অনাস্থা বিল আনলেও সরকারের পতন হবে না। কারণ আমরা মাত্র ৪০ জন। কিন্তু প্রয়োজনে আমরা না ভোটের দাবি জানিয়ে সরকারকে একটি বার্তা দিতে চাই। সংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার বিচার দাবি করে বাবলু বলেন, নবম সংসদের সরকার এ বিষয়ে একাধিক তদন্ত কমিটি করেছে, নানান সময়ে সরকারের দায়িত্বশীলেরা নানা কথা বলেছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন হয়নি। একই সাথে গত বছর নিখোঁজ আটজনের পরিবারের সদস্যদের প্রতিও সমবেদনা জানান তিনি। ১ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশে ১০ লাখ লোকের সমাবেশ ঘটানো হবে বলে জানিয়ে জাপা মহাসচিব বলেন, ওই দিন আওয়ামী লীগ-বিএনপির রাহু থেকে দেশবাসীকে মুক্তির জন্য এক বছরের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। মহাসমাবেশ সফল করার জন্য নিজেকে আহ্বায়ক করে ১০১ সদস্যের প্রস্তুতি কমিটি ঘোষণা করেন বাবলু।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Sunday, December 14, 2014
গুম খুন হত্যা ও দুর্নীতির দায় নেবে না জাপা : বাবলু:নয়াদিগন্ত
ম্মেলনে বাবলু এ হুঁশিয়ারি দেন। আগামী ১ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ সামনে রেখে পার্টির প্রস্তুতি কমিটির ঘোষণা উপলে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এ সময় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য আবুল কাশেম, এম এ হান্নান এমপি, সাইদুর রহমান টেপা, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি, এম এ মান্নান, ঢাকা মহানগর দেিণর আহ্বায়ক সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, উত্তরের সভাপতি এস এম ফয়সাল চিশতি, হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, মনিরুল ইসলাম মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। জাপা মহাসচিব বলেন, রাজপথে আন্দোলন করে সরকার পতনে বিশ্বাসী নয় জাতীয় পার্টি। আমরা গণতান্ত্রিক পন্থায় মতা হস্তান্তরে বিশ্বাসী। এ জন্য সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাপা। তিনি বলেন, কৌশলগত কারণে আমরা সরকারে আছি, সরকারের পার্টনার হিসেবে নয়। কৌশলটা হলো ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে সারা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চলছিল। সংবিধানকে সমুন্নত রাখার জন্য নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। মানুষ শান্তি চেয়েছিল। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতেই আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। মন্ত্রিসভায় থাকলেও সরকারের নীতির সাথে আমাদের নীতির তফাত আছে। তাহলে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মহাসচিব বলেন, আমরা কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেবো না। পদত্যাগ করলেই যে সরকারের পতন হবে তা তো নয়। সরকার পরিবর্তনের দু’টি পদ্ধতি রয়েছে। একটি হলো নির্বাচন পর্যন্ত অপো করা। অন্যটি হলো সংসদে অনাস্থা বিল আনা। অনাস্থা বিল আনলেও সরকারের পতন হবে না। কারণ আমরা মাত্র ৪০ জন। কিন্তু প্রয়োজনে আমরা না ভোটের দাবি জানিয়ে সরকারকে একটি বার্তা দিতে চাই। সংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার বিচার দাবি করে বাবলু বলেন, নবম সংসদের সরকার এ বিষয়ে একাধিক তদন্ত কমিটি করেছে, নানান সময়ে সরকারের দায়িত্বশীলেরা নানা কথা বলেছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন হয়নি। একই সাথে গত বছর নিখোঁজ আটজনের পরিবারের সদস্যদের প্রতিও সমবেদনা জানান তিনি। ১ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশে ১০ লাখ লোকের সমাবেশ ঘটানো হবে বলে জানিয়ে জাপা মহাসচিব বলেন, ওই দিন আওয়ামী লীগ-বিএনপির রাহু থেকে দেশবাসীকে মুক্তির জন্য এক বছরের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। মহাসমাবেশ সফল করার জন্য নিজেকে আহ্বায়ক করে ১০১ সদস্যের প্রস্তুতি কমিটি ঘোষণা করেন বাবলু।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment