Saturday, October 11, 2014

সবোবঞ্চতি নগরবাসী:নয়াদিগন্ত

রাজধানীবাসীকে প্রয়োজনীয় সবো দতিে র্ব্যথ আমলাবষ্টেতি সটিি করপোরশেন। র্কমর্কতাদরে অনয়িম, র্দুনীতি ও দলীয়করণরে কারণে সবোমূলক কাজে স্থবরিতা নমেে এসছে।ে এ ছাড়া র্বতমানে সরকারি দলরে নতোর্কমীদরে লোলুপ দৃষ্টি পড়ছেে সটিি করপোরশেনরে ওপর। বভিন্নি উন্নয়নমূলক কাজ সন্ডিকিটেরে মাধ্যমে নামকাওয়াস্তে টন্ডোর করে ভাগবাটোয়ারা করে নচ্ছিনে তারা। কন্তিু যে পরমিাণ টাকার টন্ডোর পাচ্ছনে সে অনুপাতে কাজ করছনে না ঠকিাদাররা। কা
রণ মোট টাকার একটি নর্দিষ্টি অংশ সটিি করপোরশেনরে র্কমর্কতা-র্কমচারী ও টন্ডোরবাজ নতোদরে দয়িে দতিে হচ্ছ।ে নজিরে লাভ রখেে বাকি টাকা দয়িে যে কাজ হচ্ছে তাতে কয়কে দনি পর আবারো সইে কাজটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছ।ে এমনও দখো গছে,ে একটি রাস্তার সংস্কারকাজ শুরু হয়ে বলি পতেে পতেে ওই রাস্তাটি আবারো নষ্ট হয়ে গছে।ে ফলে ফরে টন্ডোর আহ্বান করতে হচ্ছ।ে এ কারণে দক্ষণি সটিি করপোরশেন র্আথকি দন্যৈদশায় ভুগছ।ে অন্য দকিে উত্তর সটিি করপোরশেন র্আথকিভাবে ভালো থাকলওে র্কমর্কতা-র্কমচারীদরে লুটপাটরে কারণে নাগরকিদরে প্রয়োজনীয় সবো দতিে পারছে না। মূলত নাগরকিদরে সমস্যা যারা প্রত্যক্ষভাবে উপলব্ধি করনে সইে জনপ্রতনিধিরিা প্রায় তনি বছর না থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়ছে।ে ফলে রাস্তা দয়িে এখন চলাচল করা যায় না। র্বষায় রাজধানীর অধকিাংশ সড়কে বড় বড় র্গতরে সৃষ্টি হলওে আমলাতান্ত্রকি জটলিতা দখেয়িে মরোমতরে কোনো উদ্যোগ নয়ো হচ্ছে না। বলা হচ্ছে গ্রীষ্মকাল এলে তবইে মরোমত করা হবে রাস্তা। সড়কে ময়লা-আর্বজনা এখন জনগণরে ভোগান্তরি অন্যতম কারণ হয়ে উঠছে।ে এমন কোনো রাস্তা নইে যখোনে ময়লা-আর্বজনার স্তূপ নইে। এ কারণে পথচারীদরে নাকে রুমাল দয়িে চলাচল করতে হচ্ছ।ে আর্বজনা ফলোর জন্য সকেন্ডোরি ট্রান্সফার স্টশেন নর্মিাণরে প্রকল্প হাতে নলিওে তার বাস্তবায়ন এখন সুদূরপরাহত। ঠকিাদারি প্রতষ্ঠিান গত দুই বছরে ঢাকার ১২টরি মধ্যে তনিটি জায়গায় কাজ শুরু করছে।ে বাকগিুলোর জন্য এখনো জায়গা পায়নি তারা। তবে এ তনিটওি সময়মতো নর্মিতি হবে না বলইে সরজেমনি পরর্দিশন করে দখো গছে।ে ফলে নগরবাসীর র্দুভােগ শগিগরিই দূর হওয়ার কোনো আশা নইে বললইে চল।ে সটিি করপোরশেন থকেে ট্রডে লাইসন্সে ও জন্মনবিন্ধন সনদ নতিে হয়। কন্তিু এ ক্ষত্রেে নাগরকিদরে ভোগান্তরি কোনো শষে নইে। প্রতটিি ক্ষত্রেইে অনয়িম, র্দুনীতরি শকিার হতে হয় তাদরে। ঘুষ না দলিে কোনো কছিুই পাওয়া যায় না। এ ক্ষত্রেে এক থকেে ২০ হাজার টাকাও ঘুষ নয়ো হয়। রাজধানীর কাঁঠালবাগান এলাকার আমরিুল ইসলাম। তনিি তার সন্তানরে জন্মনবিন্ধন সনদরে জন্য যান স্থানীয় ওর্য়াড কাউন্সলিররে র্কাযালয়।ে কন্তিু সখোনে যাওয়ার পর আমরিুলকে জানানো হয়, ওর্য়াড কাউন্সলিরদরে সব র্কাযক্রম এখন পরচিালনা করা হচ্ছে জোনাল (আঞ্চলকি) অফসি  থকে।ে তাই সন্তানরে জন্মনবিন্ধন সনদ নতিে তাকে যতেে হয় আজমিপুররে হাজী আবদুল গনি কমউিনটিি সন্টোরে অবস্থতি সটিি করপোরশেন দণি অঞ্চল-৩ এর অফসি।ে কন্তিু সখোনে যাওয়ার পর আমরিুলকে আরো বশেি হতাশ হতে হয়। কারণ, এই অঞ্চল-৩ এর অফসি থকেইে ১১টি ওর্য়াডরে বাসন্দিাদরে বভিন্নি সবো দয়ো হচ্ছ।ে অথচ আমরিুলরে মতো আরো অনকেইে শুধু সন্তানকে  স্কুলে র্ভতি করানোর জন্য বছররে মাত্র একটা সময় ওর্য়াড কাউন্সলিরদরে অফসিে ধরনা দতিে হয়। এখন সইে জন্মনবিন্ধন সনদ নতিে অনকে ওর্য়াডরে সাথে প্রতযিোগতিা করে কাজটি করতে হচ্ছে মাত্র একটি অফসিরে মাধ্যম।ে এ দকিে ধানমন্ডি ১৫/এ-এর বাসন্দিারা পড়ছেনে ভন্নি সমস্যায়। সকাল বলো র্বজ্য সংগ্রহরে জন্য সটিি করপোরশেনরে কোনো ময়লার গাড়ি না আসায় সকাল থকেে বকিলে র্পযন্ত রাস্তার একপাশে জড়ো করা হয় গৃহস্থালরি র্বজ্য। দনিে একবার ময়লা সংগ্রহ করায় র্দুগন্ধে অতষ্ঠি হয়ে উঠছেনে এই এলাকার বাসন্দিারা। তবে এ বষিয় নয়িে এলাকাবাসী স্থানীয় ওর্য়াড কাউন্সলিররে র্কাযালয়ে ছুটে গলেওে কোনো কাজ হয়ন।ি তাদরে দখোনো হয়ছেে কারওয়ানবাজার এলাকায় উত্তর সটিি করপোরশেনরে অঞ্চল-৫ এর অফসি। সখোনে গয়িে লখিতি ও মৌখকি অভযিোগ দয়োর পরও এই সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। কথা হয় ঢাকা সটিি করপোরশেনরে সাবকে-২০ (র্বতমান উত্তর সটিি করপোরশেনরে ওর্য়াড-২০) নম্বর ওর্য়াডরে কাউন্সলির আবুল কালাম আজাদরে সাথ।ে আবুল কালাম আজাদ বলনে, ঢাকা সটিি করপোরশেনকে দুই ভাগ করার ফলে নাগরকি সবোর মান উন্নত হওয়া তো দূররে কথা আগরে সবোগুলোও পাচ্ছনে না নগরবাসী। আগে যখোনে একটি নাগরকি সনদপত্র বা জন্মনবিন্ধন সনদপত্র পতেে এক থকেে দুই দনি সময় লাগত এখন এসব ছোট ছোট সবো পতেে সময় লাগছে ১০ থকেে ১৫ দনিরেও বশে।ি আর দ্রুত সময়রে মধ্যে এসব কাজ করতে চাইলে গুনতে হচ্ছে অতরিক্তি টাকা। এমনও অভযিোগ রয়ছে,ে একটা জন্মনবিন্ধন সনদ পতেে আঞ্চলকি অফসিকে দতিে হচ্ছে ১৫ থকেে ২০ হাজার টাকা। আবুল কালাম আজাদ বলনে, আমরা যখন কাউন্সলির হসিবেে দায়ত্বি পালন করছেি তখন বাধ্য ছলিাম জনগণরে কাছে জবাবদহিি করত।ে কন্তিু এখন সটো সম্ভব হচ্ছে না। আমার ওর্য়াড মহাখালী ওয়্যারলসেগটে, টভিগিটে এলাকায় যকেোনো নাগরকি সমস্যার জন্য নগরবাসী ছুটে আসত ওর্য়াড কাউন্সলিররে অফসি।ে এখানে নাগরকি সবো ছাড়াও বচিার-সালসি, আইনশৃঙ্খলা পরস্থিতিসিহ বভিন্নি ধরনরে র্কমকাণ্ড পরচিালতি হতো। দক্ষণি সটিি করপোরশেনরে এক র্কমর্কতা নাম না প্রকাশ করার র্শতে বলনে, এখন সটিি করপোরশেনরে প্রশাসক, প্রধান নর্বিাহী র্কমর্কতা, সচবি, রাজস্ব র্কমর্কতা, প্রধান হসিাব রক্ষণ র্কমর্কতাসহ গুরুত্বর্পূণ সব দায়ত্বি আমলাদরে হাতে থাকায় নাগরকি সমস্যাগুলো দখোর কউে নইে। তারা এসে কয়কে দনি পর চলে যান। এ জন্য তারা নাগরকি সমস্যা না দখেে নজিদেরে আখরে গোছাতইে ব্যস্ত হয়ে পড়নে। তনিি আরো জানান, র্বতমানে দক্ষণি সটিি করপোরশেনরে ঠকিাদারদরে কোটি কোটি টাকা বলি বকয়ো পড়ে রয়ছে।ে তারা বারবার ধরনা দয়িওে বলি পান না। বভিক্তরি কারণে দক্ষণি সটিি করপোরশেন মারাত্মক র্আথকি সঙ্কটে পড়ছে।ে র্কমচারীদরে বতেন দতিওে হমিশমি খতেে হয়। এ দকিে সটিি করপোরশেনরে বভিন্নি সবোমূলক কাজরে টন্ডোর এখন নয়িন্ত্রতি হচ্ছে বশিষে ব্যক্তি দ্বারা। ওই বশিষে ব্যক্তরি কথা ও তাকে র্পাসন্টেজে দয়ো ছাড়া কউে কোনো কাজ পায় না। আর এ র্পাসন্টেজে সটিি করপোরশেনরে প্রধান হসিাবরক্ষণ র্কমর্কতা থকেে চলে যায় প্রশাসক র্পযন্ত। এ কারণে সড়ক মরোমত থকেে অন্য সব কাজই হয় নম্নিমানরে। সাবকে ওর্য়াড কাউন্সলির আবুল কালাম বলনে, র্দীঘ দনি নর্বিাচতি প্রতনিধিি না থাকায় নানা অনয়িম ও র্দুনীতি বড়েছে।ে গত বছর আমার ওর্য়াডরে ফুটপাথ উন্নয়নরে কছিু কাজ হয়ছে।ে এই কাজরে জন্য কোনো দরপত্র বজ্ঞিপ্তি দয়ো হলো না। হঠাৎ দখেলাম ফুটপাথে যে মাটরি টাইলসগুলো আছে সগেুলো তুলে ফলো হচ্ছ।ে পরে খবর নয়িে জানতে পারলাম এই কাজটি স্থানীয় আওয়ামী লীগরে এক নতোকে দয়ো হয়ছে।ে যসেব ফুটপাথরে উন্নয়ন করা হয়ছেে সগেুলো আগে থকেইে ভালো অবস্থায় ছলি। শুধু বশিষে সুবধিা দতিে এই কাজটি করা হয়ছে।ে এই কাজরে চাহদিাপত্রে উল্লখে ছলি পুরনো টাইলস তুলে নতুন টাইলস বসানো কন্তিু ঠকিাদার পুরনো টাইলসগুলো তুলে ধুয়মেুছে সগেুলোই আবার বসয়িে দয়িছে।ে এতে করে বড় ধরনরে র্আথকি সুবধিা দয়ো হয়ছেে ওই ঠকিাদারক।ে এ দকিে নর্বিাচতি ওর্য়াড কাউন্সলির না থাকায় সটিি করপোরশেনরে ফুটপাথসহ অন্যান্য সম্পত্তি দখল হয়ে গলেওে তা দখোর কউে নইে বলে জানান সাবকে এই ওর্য়াড কাউন্সলির। সরকারদলীয় নতোর্কমীরা ফুটপাথ দখল করে সখোনে দোকান ও রাজনতৈকি র্কাযালয় স্থাপন করছে বলওে অভযিোগ করনে আবুল কালাম আজাদ। সবোদানকারী প্রতষ্ঠিানগুলো সটিি করপোরশেনরে নয়িন্ত্রণাধীন না হওয়ায় অধকিাংশ েেত্র প্রশাসনকি জটরে কারণে প্রকৃত নাগরকি সবো প্রদান করতে র্ব্যথ হচ্ছে সটিি করপোরশেন। এ ব্যাপারে খুলনা বশ্বিবদ্যিালয়রে নগর ও গ্রামীণ পরকিল্পনা বভিাগরে অধ্যাপক গোলাম র্মতুজা বলনে, আমাদরে দশেে আমরা যে স্থানীয় সরকার দখেছি এটা প্রকৃত পে কোনো গর্ভনংিবডি হতে পারে না। কারণ নগররে অনকে সবোই দয়োর মতা নইে সটিি করপোরশেনরে মতো স্থানীয় সরকাররে। আর কন্দ্রেীয় সরকাররে হাতে উন্নয়ন বাজটেরে সব র্অথ থাকায় স্থানীয় সরকারকে তাকয়িে থাকতে হয় মন্ত্রী ও মন্ত্রণালয়রে দকি।ে ফলে স্বায়ত্তশাসতি বললওে প্রকৃতপে কোনো স্বাধীনতা নইে বাংলাদশেরে স্থানীয় সরকারগুলোর। গোলাম র্মতুজা বলনে, সবোর মান বাড়ানোর কথা বলে ঢাকাকে দুই ভাগ করা হলওে প্রকৃতপে সবোর মান বাড়ার পরর্বিতে কমছেে অনকোংশ।ে ঢাকা সটিি করপোরশেন কী কী সবো দয়িে থাকে এবং সগেুলো ভাগ করলে এমন সবোর মান কোন র্পযায়ে উন্নত হবে তা এখনো বোঝাতে পারনেি সরকার। পান,ি বদ্যিুৎ, গ্যাস ও আইনশৃঙ্খলা রার মতো প্রধান সবোগুলোর দায়ত্বি পালন করছে ভন্নি সংস্থা। ফলে ঢাকা সটিি করপোরশেন দুই ভাগ হলওে অন্যান্য সবোদানকারী প্রতষ্ঠিান এক রয়ছেে এবং তাদরে সবো প্রদান একইভাবে চলছ।ে এই পরকিল্পনাবদিরে মত,ে দুই ভাগে ভাগ করায় অন্যান্য সবোদানকারী প্রতষ্ঠিানরে সবোপ্রদানে জটলিতা দখো দয়ে। অনকে সময় ওয়াসার এমন কোনো প্রকল্প থাকে যার বস্তিৃতি দুই সটিি করপোরশেনরে মধ্যইে তখন এই প্রকল্পরে জন্য ওয়াসাকে আলাদাভাবে দুই সটিি করপোরশেনরে সাথে সমন্বয় করতে হয়। এ  েেত্র প্রকল্পে র্দীঘসূত্রতা দখো দয়ে। ২০১১ সালরে ২৯ নভম্বের জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার আইন-২০০৯ সংশোধনরে মাধ্যমে ঢাকাকে দুই ভাগ করে আওয়ামী লীগ সরকার। কন্তিু গত তনি বছরে দশেরে অন্যান্য প্রধান সব বভিাগীয় সটিি করপোরশেনরে নর্বিাচন অনুষ্ঠতি হলওে ‘খােঁড়া’ যুক্তি দখেয়িে আটকে রাখা হয়ছেে ঢাকা সটিি করপোরশেনরে নর্বিাচন। র্দীঘদনি সটিি করপোরশেনরে র্কাযক্রম প্রশাসক ও আমলাতান্ত্রকি নয়িন্ত্রণরে জন্য কাক্সতি নগরসবো থকেে বঞ্চতি হচ্ছে রাজধানীবাসী। সটিি করপোরশেন ভাগ করার মাধ্যমে সবোর মানরে কোনো গুণগত উন্নয়ন হয়নি বলে মনে করনে সুশাসনরে জন্য নাগরকি-সুজন সভাপতি ও টআিইবরি সাবকে সভাপতি হাফজি উদ্দনি। তনিি বলনে, এটা সবার কাছে স্পষ্ট, রাজনতৈকি কারণে ঢাকা সটিি করপোরশেনকে বভিক্ত করছেে সরকার। যতই সবোর মান উন্নয়নরে কথা বলা হোক না কনে, সরকাররে সে যুক্তি বাস্তবতার কাছে টকিবে না। সটিি করপোরশেন ভাগ করার ফলে সবোর মান আরো নম্নিমুখী হয়ছে।ে রাজধানীর রাস্তাঘাটরে বহোল দশা দখেইে তা বোঝা যায়। নাগরকি ঐক্যরে আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলনে, সটিি করপোরশেনকে সটিি গর্ভনমন্টেে রূপান্তর করা না গলেে সবোর মান বাড়বে না। নগরীর অন্যান্য সবোদানকারী প্রতষ্ঠিানকে সটিি গর্ভনমন্টেরে অধীনে আনতে হব,ে তাদরে কাজরে মধ্যে সমন্বয় করতে হবে তাহলইে প্রকৃত সবো নগরবাসী পাব।ে বদ্যিমান আইনে নর্বিাচতি জনপ্রতনিধিদিরে দয়িওে উন্নয়ন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করনে এই রাজনীতবিদি। ঢাকা দণি সটিি করপোরশেনরে প্রধান নর্বিাহী র্কমর্কতা মো: আনসার আলী খান বলনে, আইনে অনকে কছিু থাকলওে অন্যান্য প্রতষ্ঠিানরে কারণে অনকে সবোই দতিে পারছে না সটিি করপোরশেন। আবার অন্যান্য প্রতষ্ঠিানরে সাথে কোনো প্রকার যোগাযোগ না থাকায় অনকে উন্নয়নকাজে সমন্বয়হীনতাও দখো যায়। তনিি বলনে, স্থানীয় সরকার অধ্যাদশে (সটিি করপোরশেন)-২০০৯ অনুযায়ী সটিি করপোরশেনরে আওতাধীন এলাকায় সব ধরনরে ভবনরে নকশা অনুমোদন দবেে সটিি করপোরশেন। কন্তিু ঢাকাতে এ কাজ করছে রাজউক। আবার পানরি জন্য রয়ছেে ওয়াসা, বদ্যিুতরে জন্য আরো দু’টি কোম্পান।ি সবার সাথে সমন্বয় করে সব সময় কাজ করা হয় না। তবে সটিি করপোরশেন ভাগরে ফলে সবোর মান নম্নিমুখী হয়ছেে তা মানতে নারাজ এই সরকারি র্কমর্কতা। তনিি বলনে, নর্বিাচতি ময়ের ও কাউন্সলিরদরে হাতে মতা গলেে ণকিরে এই জটলিতা থাকবে না বরং ভাগ হওয়ার কারণে সটিি করপোরশেন নাগরকি সবোর প্রতি আরো যতœবান হতে পারব।ে

No comments:

Post a Comment