র্ভুক্তকরণ অনুষ্ঠানে ভাষণকালে এ কথা বলেন। শেখ হাসিনা তার দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, এই নতুন এয়ারক্রাফটের অন্তর্ভুক্তি বিমানবাহিনী সক্ষমতা বিশ্বমানে উন্নীত করবে এবং একই সাথে এই বাহিনীকে নিরাপদ ও গতিশীল করবে। নতুন প্রজন্মে কারিগরি যন্ত্রপাতি ও উন্নত ব্যবস্থাপনা বিমানবাহিনীর দক্ষতা ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। তিনি বলেন, অতি শিগগিরই বিমানবাহিনী অত্যাধুনিক এমআই-১৭১ হেলিকপ্টার, পিটি-৬ এয়ারক্রাফট, এলইটি-৪১০ এয়ারক্রাফট, এডব্লিউ-১৩৯ হেলিকপ্টার এবং ওয়াইএকে-১৩০ এয়ারক্রাফট পাবে। প্রধানমন্ত্রী এই অন্তর্ভুক্তিকরণ আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে প্যারেড কমান্ডার উইং কমান্ডার শরীফ মোস্তফার কাছে হস্তান্তর করেন। এ উপলক্ষে এক চৌকস কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন গ্রহণ করেন। কুচকাওয়াজের পর তিনি নতুন অভিষিক্ত কে-৮ ডব্লিউ এয়ারক্রাফটের বর্ণাঢ্য উড্ডয়ন প্রত্যক্ষ করেন। প্রধানমন্ত্রী বিমানবাহিনীর ঘাঁটি বঙ্গবন্ধুতে পৌঁছলে বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মো: ইনামুল বারী ও এ ঘাঁটির এয়ার অফিসার কমান্ডিং এয়ার কমোডর এম ওবায়দুর রহমান তাকে অভ্যর্থনা জানান। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, রাষ্ট্রদূত, নৌবাহিনীর প্রধান, সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। কে-৮ ডব্লিউ হচ্ছে বুনিয়াদী ও অগ্রসরমান জেড প্রশিক্ষণের জন্য চীনের তৈরি একটি প্রশিক্ষণ বিমান। এটি হচ্ছে বিমানটি পূর্ববর্তী সংস্করণের চেয়ে আরো দক্ষ ও উন্নত। এতে রয়েছে অত্যাধুনিক উড্ডয়ন সরঞ্জাম। প্রধানমন্ত্রী দেশের আকাশসীমা রক্ষায় বাংলাশে বিমানবাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করে বলেন, দেশের সাম্প্রতিক সমুদ্র বিজয় এবং সমুদ্রসম্পদ রক্ষায় বিমানবাহিনীর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যশোরে বঙ্গবন্ধু বিএএফ একাডেমি কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, সমুদ্র এলাকায় এক্সকুসিভ অর্থনৈতিক জোনের আকাশসীমায় সার্বক্ষণিক নজরদারির জন্য কক্সবাজারে একটি নতুন বিমান প্রতিরক্ষা রাডার স্থাপন করা হয়েছে। শেখ হাসিনা এ প্রসঙ্গে সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর আধুনিকায়নে তার সরকার গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের উল্লেখ করে বলেন, একটি আধুনিক ও শক্তিশালী সশস্ত্রবাহিনী গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় সব কিছু করা হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার ইতোমধ্যেই উড্ডয়নভাতা বৃদ্ধি এবং জীবনবীমা নীতি সময়োপযোগী করার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Thursday, December 11, 2014
বিমানবাহিনীর আধুনিকায়নে সব সহায়তা দেয়া হবে : প্রধানমন্ত্রী:নয়াদিগন্ত
র্ভুক্তকরণ অনুষ্ঠানে ভাষণকালে এ কথা বলেন। শেখ হাসিনা তার দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, এই নতুন এয়ারক্রাফটের অন্তর্ভুক্তি বিমানবাহিনী সক্ষমতা বিশ্বমানে উন্নীত করবে এবং একই সাথে এই বাহিনীকে নিরাপদ ও গতিশীল করবে। নতুন প্রজন্মে কারিগরি যন্ত্রপাতি ও উন্নত ব্যবস্থাপনা বিমানবাহিনীর দক্ষতা ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। তিনি বলেন, অতি শিগগিরই বিমানবাহিনী অত্যাধুনিক এমআই-১৭১ হেলিকপ্টার, পিটি-৬ এয়ারক্রাফট, এলইটি-৪১০ এয়ারক্রাফট, এডব্লিউ-১৩৯ হেলিকপ্টার এবং ওয়াইএকে-১৩০ এয়ারক্রাফট পাবে। প্রধানমন্ত্রী এই অন্তর্ভুক্তিকরণ আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে প্যারেড কমান্ডার উইং কমান্ডার শরীফ মোস্তফার কাছে হস্তান্তর করেন। এ উপলক্ষে এক চৌকস কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন গ্রহণ করেন। কুচকাওয়াজের পর তিনি নতুন অভিষিক্ত কে-৮ ডব্লিউ এয়ারক্রাফটের বর্ণাঢ্য উড্ডয়ন প্রত্যক্ষ করেন। প্রধানমন্ত্রী বিমানবাহিনীর ঘাঁটি বঙ্গবন্ধুতে পৌঁছলে বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মো: ইনামুল বারী ও এ ঘাঁটির এয়ার অফিসার কমান্ডিং এয়ার কমোডর এম ওবায়দুর রহমান তাকে অভ্যর্থনা জানান। কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, রাষ্ট্রদূত, নৌবাহিনীর প্রধান, সশস্ত্রবাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। কে-৮ ডব্লিউ হচ্ছে বুনিয়াদী ও অগ্রসরমান জেড প্রশিক্ষণের জন্য চীনের তৈরি একটি প্রশিক্ষণ বিমান। এটি হচ্ছে বিমানটি পূর্ববর্তী সংস্করণের চেয়ে আরো দক্ষ ও উন্নত। এতে রয়েছে অত্যাধুনিক উড্ডয়ন সরঞ্জাম। প্রধানমন্ত্রী দেশের আকাশসীমা রক্ষায় বাংলাশে বিমানবাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করে বলেন, দেশের সাম্প্রতিক সমুদ্র বিজয় এবং সমুদ্রসম্পদ রক্ষায় বিমানবাহিনীর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যশোরে বঙ্গবন্ধু বিএএফ একাডেমি কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, সমুদ্র এলাকায় এক্সকুসিভ অর্থনৈতিক জোনের আকাশসীমায় সার্বক্ষণিক নজরদারির জন্য কক্সবাজারে একটি নতুন বিমান প্রতিরক্ষা রাডার স্থাপন করা হয়েছে। শেখ হাসিনা এ প্রসঙ্গে সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর আধুনিকায়নে তার সরকার গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের উল্লেখ করে বলেন, একটি আধুনিক ও শক্তিশালী সশস্ত্রবাহিনী গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় সব কিছু করা হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার ইতোমধ্যেই উড্ডয়নভাতা বৃদ্ধি এবং জীবনবীমা নীতি সময়োপযোগী করার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment