কল না। ছয় সদস্যের এক কমিশন তা পালন করবে। এ বিলের মধ্য দিয়ে বিচার বিভাগের ক্ষমতা খর্ব করে আইনসভার অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। ভারতের সংবিধানের ১২৪তম সংশোধনী এনে বিলটি উত্থাপন করা হয়। ভারতের ২৯টি রাজ্যের মধ্যে ১৬টি রাজ্য এই বিলে স্বাক্ষর করেছে। কোনো সাংবিধানিক সংশোধন আনতে গেলে অন্তত ৫০ শতাংশ রাজ্য আইনসভার সম্মতি দরকার হয়। কলেজিয়াম ব্যবস্থা অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিসহ আরও চার জ্যেষ্ঠ বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত কমিটিই বিচারপতি নিয়োগ করতেন। নতুন বিল অনুযায়ী, সেই দায়িত্বে থাকবেন মোট ছয়জন। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি, আরও দুজন জ্যেষ্ঠ বিচারপতি, কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী এবং দুজন বিশিষ্ট আইনজ্ঞ। দুই আইনজ্ঞকে বেছে নেবেন প্রধান বিচারপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং লোকসভার বিরোধী নেতা অথবা প্রধান বিরোধী দলের নেতা। এ ছয়জন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের সুপারিশ দেওয়ার পর সই করবেন রাষ্ট্রপতি। কোনো নাম নিয়ে রাষ্ট্রপতির আপত্তি থাকলে দ্বিতীয়বার তা বিবেচনা করা হবে। এ বিলের মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও অধিকার খর্ব করা হলো কি না, তা নিয়ে কয়েক দিন ধরেই বিতর্ক চলছে।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Thursday, January 1, 2015
ভারতে বিচারপতি নিয়োগ বিলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি:প্রথম অালো
কল না। ছয় সদস্যের এক কমিশন তা পালন করবে। এ বিলের মধ্য দিয়ে বিচার বিভাগের ক্ষমতা খর্ব করে আইনসভার অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। ভারতের সংবিধানের ১২৪তম সংশোধনী এনে বিলটি উত্থাপন করা হয়। ভারতের ২৯টি রাজ্যের মধ্যে ১৬টি রাজ্য এই বিলে স্বাক্ষর করেছে। কোনো সাংবিধানিক সংশোধন আনতে গেলে অন্তত ৫০ শতাংশ রাজ্য আইনসভার সম্মতি দরকার হয়। কলেজিয়াম ব্যবস্থা অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিসহ আরও চার জ্যেষ্ঠ বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত কমিটিই বিচারপতি নিয়োগ করতেন। নতুন বিল অনুযায়ী, সেই দায়িত্বে থাকবেন মোট ছয়জন। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি, আরও দুজন জ্যেষ্ঠ বিচারপতি, কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী এবং দুজন বিশিষ্ট আইনজ্ঞ। দুই আইনজ্ঞকে বেছে নেবেন প্রধান বিচারপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং লোকসভার বিরোধী নেতা অথবা প্রধান বিরোধী দলের নেতা। এ ছয়জন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের সুপারিশ দেওয়ার পর সই করবেন রাষ্ট্রপতি। কোনো নাম নিয়ে রাষ্ট্রপতির আপত্তি থাকলে দ্বিতীয়বার তা বিবেচনা করা হবে। এ বিলের মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও অধিকার খর্ব করা হলো কি না, তা নিয়ে কয়েক দিন ধরেই বিতর্ক চলছে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment