াছে। তারা মন্ত্রীকে বলেন, শিক্ষা ভবনে ঘুষ ছাড়া ফাইল নড়ে না। একজন শিক্ষক বলেন, এখানে এমপিওভুক্তির (বেতনভাতা বাবদ মাসিক সরকারি অনুদান) জন্য আবেদন করলে এমপিও পেতে পাঁচ-সাত মাস লেগে যায়। কিন্তু পরে ওই পাঁচ-সাত মাসের বকেয়াটা আর দেয়া হয় না। যাত্রাবাড়ীর একজন অভিভাবক বলেন, যাত্রাবাড়ীতে একটি স্কুলের মাসিক বেতন ৭০০ টাকা। কিন্তু কোচিং বাবদ প্রতি মাসে নেয়া হয় দুই হাজার ৫০০ টাকা। এ সময় শিক্ষকদের তোপের মুখে শিক্ষামন্ত্রী দ্রুত শিক্ষা ভবন ত্যাগ করেন। জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর কাছে গিয়ে গাজীপুরের রানী বিলাস মনি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের শিকিক্ষা নাসরিন বেগম অভিযোগ করেন, তিনি সরকারি একটি প্রশিণে অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছেন। এ সংক্রান্ত সরকারি অনুমোদনও হয়েছে। তবে শিক্ষা ভবনের সহকারী পরিচালক (প্রশিণ) আবদুল কুদ্দুস শিকদার এ সংক্রান্ত অনুমোদনের চিঠি ইস্যু না করে তাকে হয়রানি করছেন, দিনের পর দিন ঘুরাচ্ছেন এবং আকারে ইঙ্গিতে ঘুষ চাইছেন। সূত্র জানায়, এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই রোববার দুপুরে শিক্ষাভবনে তৎণাৎ ওই শিককে সাথে নিয়ে হাজির হন শিক্ষামন্ত্রী। সংশ্লিষ্ট সহকারী পরিচালককে তিনি জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে ওই সংক্রান্ত নথি তলব করেন। নথিতে দেখা যায়, সংশ্লিষ্ট শিকের বৈদেশিক প্রশিণ শিক্ষা সচিবের অনুমোদন পেলেও তাকে দীর্ঘ দিন আদেশের চিঠি দেয়া হয়নি। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট দফতরের অন্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করে মন্ত্রী ওই শিকিক্ষাকে হয়রানি করার প্রমাণ পান। এ ঘটনায় মন্ত্রী তাৎণিকভাবে সহকারী পরিচালক (প্রশিণ) আবদুল কুদ্দুস শিকদারকে স্ট্যান্ডরিলিজ করে মাদারীপুরের সরকারি নাজিমুদ্দিন কলেজে বদলি করেন। মাউশির উপপরিচালক (প্রশাসন) শফিকুল ইসলাম সিদ্দিকী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। অপর দিকে, মন্ত্রণালয় ও মাউশির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র বলছে, কুদ্দুস সিকদারের সাথে মন্ত্রীর এপিএস মন্মথ বাড়ৈ’র ঝামেলা চলছিল। মন্ত্রী শিক্ষাভবন ত্যাগ করে মন্ত্রণালয়ে যাওয়র ১০ মিনিটের মধ্যে প্রশিক্ষণ শাখার সহকারী পরিচালক কুদ্দুস সিকদারকে মাদারিপুর সরকারি নাজিম উদ্দিন কলেজে বদলি করেন।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Monday, July 21, 2014
সহকারী পরিচালককে তৎক্ষণাৎ বদলি:নয়াদিগন্ত
াছে। তারা মন্ত্রীকে বলেন, শিক্ষা ভবনে ঘুষ ছাড়া ফাইল নড়ে না। একজন শিক্ষক বলেন, এখানে এমপিওভুক্তির (বেতনভাতা বাবদ মাসিক সরকারি অনুদান) জন্য আবেদন করলে এমপিও পেতে পাঁচ-সাত মাস লেগে যায়। কিন্তু পরে ওই পাঁচ-সাত মাসের বকেয়াটা আর দেয়া হয় না। যাত্রাবাড়ীর একজন অভিভাবক বলেন, যাত্রাবাড়ীতে একটি স্কুলের মাসিক বেতন ৭০০ টাকা। কিন্তু কোচিং বাবদ প্রতি মাসে নেয়া হয় দুই হাজার ৫০০ টাকা। এ সময় শিক্ষকদের তোপের মুখে শিক্ষামন্ত্রী দ্রুত শিক্ষা ভবন ত্যাগ করেন। জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর কাছে গিয়ে গাজীপুরের রানী বিলাস মনি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের শিকিক্ষা নাসরিন বেগম অভিযোগ করেন, তিনি সরকারি একটি প্রশিণে অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছেন। এ সংক্রান্ত সরকারি অনুমোদনও হয়েছে। তবে শিক্ষা ভবনের সহকারী পরিচালক (প্রশিণ) আবদুল কুদ্দুস শিকদার এ সংক্রান্ত অনুমোদনের চিঠি ইস্যু না করে তাকে হয়রানি করছেন, দিনের পর দিন ঘুরাচ্ছেন এবং আকারে ইঙ্গিতে ঘুষ চাইছেন। সূত্র জানায়, এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই রোববার দুপুরে শিক্ষাভবনে তৎণাৎ ওই শিককে সাথে নিয়ে হাজির হন শিক্ষামন্ত্রী। সংশ্লিষ্ট সহকারী পরিচালককে তিনি জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে ওই সংক্রান্ত নথি তলব করেন। নথিতে দেখা যায়, সংশ্লিষ্ট শিকের বৈদেশিক প্রশিণ শিক্ষা সচিবের অনুমোদন পেলেও তাকে দীর্ঘ দিন আদেশের চিঠি দেয়া হয়নি। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট দফতরের অন্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করে মন্ত্রী ওই শিকিক্ষাকে হয়রানি করার প্রমাণ পান। এ ঘটনায় মন্ত্রী তাৎণিকভাবে সহকারী পরিচালক (প্রশিণ) আবদুল কুদ্দুস শিকদারকে স্ট্যান্ডরিলিজ করে মাদারীপুরের সরকারি নাজিমুদ্দিন কলেজে বদলি করেন। মাউশির উপপরিচালক (প্রশাসন) শফিকুল ইসলাম সিদ্দিকী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। অপর দিকে, মন্ত্রণালয় ও মাউশির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র বলছে, কুদ্দুস সিকদারের সাথে মন্ত্রীর এপিএস মন্মথ বাড়ৈ’র ঝামেলা চলছিল। মন্ত্রী শিক্ষাভবন ত্যাগ করে মন্ত্রণালয়ে যাওয়র ১০ মিনিটের মধ্যে প্রশিক্ষণ শাখার সহকারী পরিচালক কুদ্দুস সিকদারকে মাদারিপুর সরকারি নাজিম উদ্দিন কলেজে বদলি করেন।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment