ুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার গুজবও। দীর্ঘ নীরবতার পর মাত্র কয়েক দিন আগে শীর্ষ নেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত একটি সূত্র বলেছিল, সামরিক প্রশিক্ষণ নেওয়ার সময় পায়ে আঘাত পেয়েছেন কিম। নিভৃতিকামী দেশটির ক্ষমতাসীন দলের রোদং সিনমুন পত্রিকায় গতকাল কিমের বেশ কয়েকটি ছবি ছাপা হয়েছে। এতে তাঁকে বাঁ হাতে লাঠি ভর দিয়ে থাকতে দেখা গেছে। কিম যে আবাসিক ভবনটি পরিদর্শনে যান, সেটি দেশটির কৃত্রিম উপগ্রহ কর্মসূচি নিয়ে কাজ করা বিজ্ঞানীদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। এই পরিদর্শনের খবর দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনেও সম্প্রচার করা হয়েছে। তবে সেখানে ওই একই স্থিরচিত্র ব্যবহার করা হয়েছে। কোনো সচল চিত্র না থাকায় কিম আসলে কতটা চলাফেরা করতে পারছেন তা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএর খবরে বলা হয়, বিচিত্র রঙের টালি দিয়ে সজ্জিত আবাসিক ভবন ও সরকারি ভবনগুলো দেখে (কিম) গভীর সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, এগুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। নেতা কবে ওই পরিদর্শনে যান, তা খবরে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়নি। তবে সাধারণত ঘটনার পরের দিন এ ধরনের খবর প্রকাশ করে থাকে সংবাদ সংস্থাটি। বর্তমানে ৩০ বা ৩১ বছর বয়সী কিমকে এর আগে সর্বশেষ জনসমক্ষে দেখা গেছে গত ৩ সেপ্টেম্বর। সেদিন তিনি স্ত্রীসহ পিয়ংইয়ংয়ে একটি সংগীতানুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন। এরপর থেকে লোকচক্ষুর আড়ালে ছিলেন। কিমের আগেও তাঁর উত্তরসূরিদের এভাবে কিছুদিনের জন্য জনসমক্ষে আসা বন্ধ করে দিতে দেখা গেছে। তবে কিমের ব্যাপারটা আলাদা। কারণ, বাবা কিম জং-ইলের মৃত্যুর পর ২০১১ সালের শেষের দিকে দেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে নিয়মিতই গণমাধ্যমে সরব উপস্থিতি দেখা গেছে তাঁর।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Wednesday, October 15, 2014
অবশেষে জনসমক্ষে কিম জং–উন:প্রথম অালো
ুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার গুজবও। দীর্ঘ নীরবতার পর মাত্র কয়েক দিন আগে শীর্ষ নেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত একটি সূত্র বলেছিল, সামরিক প্রশিক্ষণ নেওয়ার সময় পায়ে আঘাত পেয়েছেন কিম। নিভৃতিকামী দেশটির ক্ষমতাসীন দলের রোদং সিনমুন পত্রিকায় গতকাল কিমের বেশ কয়েকটি ছবি ছাপা হয়েছে। এতে তাঁকে বাঁ হাতে লাঠি ভর দিয়ে থাকতে দেখা গেছে। কিম যে আবাসিক ভবনটি পরিদর্শনে যান, সেটি দেশটির কৃত্রিম উপগ্রহ কর্মসূচি নিয়ে কাজ করা বিজ্ঞানীদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। এই পরিদর্শনের খবর দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনেও সম্প্রচার করা হয়েছে। তবে সেখানে ওই একই স্থিরচিত্র ব্যবহার করা হয়েছে। কোনো সচল চিত্র না থাকায় কিম আসলে কতটা চলাফেরা করতে পারছেন তা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএর খবরে বলা হয়, বিচিত্র রঙের টালি দিয়ে সজ্জিত আবাসিক ভবন ও সরকারি ভবনগুলো দেখে (কিম) গভীর সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, এগুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। নেতা কবে ওই পরিদর্শনে যান, তা খবরে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়নি। তবে সাধারণত ঘটনার পরের দিন এ ধরনের খবর প্রকাশ করে থাকে সংবাদ সংস্থাটি। বর্তমানে ৩০ বা ৩১ বছর বয়সী কিমকে এর আগে সর্বশেষ জনসমক্ষে দেখা গেছে গত ৩ সেপ্টেম্বর। সেদিন তিনি স্ত্রীসহ পিয়ংইয়ংয়ে একটি সংগীতানুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন। এরপর থেকে লোকচক্ষুর আড়ালে ছিলেন। কিমের আগেও তাঁর উত্তরসূরিদের এভাবে কিছুদিনের জন্য জনসমক্ষে আসা বন্ধ করে দিতে দেখা গেছে। তবে কিমের ব্যাপারটা আলাদা। কারণ, বাবা কিম জং-ইলের মৃত্যুর পর ২০১১ সালের শেষের দিকে দেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে নিয়মিতই গণমাধ্যমে সরব উপস্থিতি দেখা গেছে তাঁর।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment