র পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা। খাগড়াছড়ি জেলায় এমনিতেই সবুজ পাহাড়ের ছড়াছড়ি। তার ওপরে পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে যাওয়া চেঙ্গী, মাইনী আর ফেনী নদী খাগড়াছড়ি জেলাকে সাজিয়েছে অপরূপ সাজে। চার দিকে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সবুজ পাহাড়, প্রাকৃতিক গুহা এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর বৈচিত্র্যময় জীবন-সংস্কৃতির কারণে পর্যটকদের কাছে ক্রমেই আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে এ জেলা। জেলায় হর্টিকালচার পার্ক, আলুটিলার প্রাকৃতিক গুহা, রিছাং ঝর্না, মাটিরাঙ্গার শতবর্ষী বটগাছ, মানিকছড়ির বনলতা এগ্রো প্রাইভেট লিমিটেড, পানছড়ির অরণ্য কুঠির, মহালছড়ির দেবতা পুকুর, দীঘিনালার হাজাছড়া-তৈদুছড়া ঝর্নাসহ রয়েছে শতাধিক মনোরম পর্যটন স্পট। এ দিকে বর্তমানে খাগড়াছড়ি সীমান্তবর্তী দীঘিনালা উপজেলার পাশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের পর্যটন স্পট দেখতে ভিড় করছেন পর্যটকেরা। সাজেকের উঁচু উঁচু সবুজ পাহাড় দেখতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ছুটে আসছেন প্রকৃতিপ্রেমী পর্যটকেরা। ঢাকা থেকে খাগড়াছড়িতে প্রথমবারের মতো স্বামী আর দুই সন্তান নিয়ে এসেছেন মারুফা হোসেন কাকলী। তিনি বলেন অনেকবার সমুদ্র সৈকত দেখেছি। কিন্তু প্রথমবার খাগড়াছড়ি এসে পাহাড় ও সবুজ প্রকৃতি দেখে ভালো লেগেছে। তিনি আরো জানান আলুটিলার রহস্যময় সুড়ঙ্গের কথা অনেক শুনেছি। কিন্তু এবার দেখলাম। বিশেষ করে মহালছড়ির পাহাড়ের ওপর দেবতা পুকুর না দেখলে বিশ্বাস করাই যেত না। চাঁদপুর থেকে আসা পর্যটক মনিরুল ইসলাম ভুইয়া বলেন, পাহাড় ও ঝর্না দেখে মুগ্ধ হয়েছেন। তবে কিছুটা অব্যবস্থাপনা চোখে পড়েছে। সরকারিভাবে পদক্ষেপ নিলে খাগড়াছড়িতে আরো বেশি পর্যটক আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। হোটেল গাইরিং পরিচালক অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, পাহাড়-নদী, ঝর্না আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে খাগড়াছড়িতে অনেক পর্যটক আসছেন। ফলে হোটেল মোটেল মালিকেরা খুশি। খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার শেখ মো: মিজানুর রহমান জানান, খাগড়াছড়িতে বেড়াতে আসা দেশী-বিদেশী পর্যটকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। পর্যটকের জন্য বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়া হয়েছে প্রশাসনের প থেকে।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Saturday, December 27, 2014
খাগড়াছড়িতে পর্যটকের ভিড়:নয়াদিগন্ত
র পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা। খাগড়াছড়ি জেলায় এমনিতেই সবুজ পাহাড়ের ছড়াছড়ি। তার ওপরে পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে যাওয়া চেঙ্গী, মাইনী আর ফেনী নদী খাগড়াছড়ি জেলাকে সাজিয়েছে অপরূপ সাজে। চার দিকে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সবুজ পাহাড়, প্রাকৃতিক গুহা এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর বৈচিত্র্যময় জীবন-সংস্কৃতির কারণে পর্যটকদের কাছে ক্রমেই আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে এ জেলা। জেলায় হর্টিকালচার পার্ক, আলুটিলার প্রাকৃতিক গুহা, রিছাং ঝর্না, মাটিরাঙ্গার শতবর্ষী বটগাছ, মানিকছড়ির বনলতা এগ্রো প্রাইভেট লিমিটেড, পানছড়ির অরণ্য কুঠির, মহালছড়ির দেবতা পুকুর, দীঘিনালার হাজাছড়া-তৈদুছড়া ঝর্নাসহ রয়েছে শতাধিক মনোরম পর্যটন স্পট। এ দিকে বর্তমানে খাগড়াছড়ি সীমান্তবর্তী দীঘিনালা উপজেলার পাশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের পর্যটন স্পট দেখতে ভিড় করছেন পর্যটকেরা। সাজেকের উঁচু উঁচু সবুজ পাহাড় দেখতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ছুটে আসছেন প্রকৃতিপ্রেমী পর্যটকেরা। ঢাকা থেকে খাগড়াছড়িতে প্রথমবারের মতো স্বামী আর দুই সন্তান নিয়ে এসেছেন মারুফা হোসেন কাকলী। তিনি বলেন অনেকবার সমুদ্র সৈকত দেখেছি। কিন্তু প্রথমবার খাগড়াছড়ি এসে পাহাড় ও সবুজ প্রকৃতি দেখে ভালো লেগেছে। তিনি আরো জানান আলুটিলার রহস্যময় সুড়ঙ্গের কথা অনেক শুনেছি। কিন্তু এবার দেখলাম। বিশেষ করে মহালছড়ির পাহাড়ের ওপর দেবতা পুকুর না দেখলে বিশ্বাস করাই যেত না। চাঁদপুর থেকে আসা পর্যটক মনিরুল ইসলাম ভুইয়া বলেন, পাহাড় ও ঝর্না দেখে মুগ্ধ হয়েছেন। তবে কিছুটা অব্যবস্থাপনা চোখে পড়েছে। সরকারিভাবে পদক্ষেপ নিলে খাগড়াছড়িতে আরো বেশি পর্যটক আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। হোটেল গাইরিং পরিচালক অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, পাহাড়-নদী, ঝর্না আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে খাগড়াছড়িতে অনেক পর্যটক আসছেন। ফলে হোটেল মোটেল মালিকেরা খুশি। খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার শেখ মো: মিজানুর রহমান জানান, খাগড়াছড়িতে বেড়াতে আসা দেশী-বিদেশী পর্যটকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। পর্যটকের জন্য বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়া হয়েছে প্রশাসনের প থেকে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment