ম আলোকে জানান, ‘পাকিস্তান হাইকমিশনের অভিযুক্ত কর্মকর্তা মাযহার খানের অবৈধ কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারি। এরপর তাঁকে দেশে ফিরিয়ে নিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পাকিস্তান হাইকমিশনকে অনানুষ্ঠানিকভাবে বলা হয়। ইতিমধ্যে তিনি ফিরে গেছেন।’ এদিকে, তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, তিনি (মাযহার খান) কূটনীতিক নন, কাজেই তাঁর ক্ষেত্রে এ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন হয়নি। মন্ত্রণালয়ের অন্য এক কর্মকর্তা জানান, গত মাসে পাকিস্তান হাইকমিশনের সহকারী কনস্যুলার কর্মকর্তা মাযহার খানকে একজন বাংলাদেশিসহ বনানীতে আটক করা হয়। মাযহারের জেরা শেষ হওয়ার আগেই হাইকমিশনের এক কর্মকর্তা থানায় গিয়ে তাঁকে ছাড়িয়ে নেন। কূটনীতিক মিশনে কর্মরত ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য কনস্যুলার-সুবিধার আওতায় অভিযুক্ত মাযহারকে ছাড়িয়ে নেওয়া হয়। পুরো বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়। ওই কর্মকর্তা জানান, একটি গোয়েন্দা সংস্থা জঙ্গি অর্থায়ন, জাল মুদ্রা পাচার ও সরবরাহ চক্রের সঙ্গে মাযহারের জড়িত থাকার সাক্ষ্য-প্রমাণ হাতে পায়। এসব অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ার পর গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে তাঁকে বাংলাদেশ থেকে বের করে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Tuesday, February 3, 2015
সরকারি নির্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন পাকিস্তান হাইকমিশন কর্মকর্তা:প্রথম অালো
ম আলোকে জানান, ‘পাকিস্তান হাইকমিশনের অভিযুক্ত কর্মকর্তা মাযহার খানের অবৈধ কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারি। এরপর তাঁকে দেশে ফিরিয়ে নিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পাকিস্তান হাইকমিশনকে অনানুষ্ঠানিকভাবে বলা হয়। ইতিমধ্যে তিনি ফিরে গেছেন।’ এদিকে, তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, তিনি (মাযহার খান) কূটনীতিক নন, কাজেই তাঁর ক্ষেত্রে এ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন হয়নি। মন্ত্রণালয়ের অন্য এক কর্মকর্তা জানান, গত মাসে পাকিস্তান হাইকমিশনের সহকারী কনস্যুলার কর্মকর্তা মাযহার খানকে একজন বাংলাদেশিসহ বনানীতে আটক করা হয়। মাযহারের জেরা শেষ হওয়ার আগেই হাইকমিশনের এক কর্মকর্তা থানায় গিয়ে তাঁকে ছাড়িয়ে নেন। কূটনীতিক মিশনে কর্মরত ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য কনস্যুলার-সুবিধার আওতায় অভিযুক্ত মাযহারকে ছাড়িয়ে নেওয়া হয়। পুরো বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়। ওই কর্মকর্তা জানান, একটি গোয়েন্দা সংস্থা জঙ্গি অর্থায়ন, জাল মুদ্রা পাচার ও সরবরাহ চক্রের সঙ্গে মাযহারের জড়িত থাকার সাক্ষ্য-প্রমাণ হাতে পায়। এসব অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ার পর গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে তাঁকে বাংলাদেশ থেকে বের করে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment