্তার আহ্বানের কথা উল্লেখ করে আইসিজি বলেছে, এটি সেনা হস্তক্ষেপের সম্ভাব্য ইঙ্গিত হতে পারে। আসিম বাজওয়া ওই বিবৃতিতে সব অংশীজনদের প্রতি ধৈর্য, প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা প্রদর্শন এবং বৃহত্তর জাতীয় ও জনস্বার্থে অর্থবহ সংলাপের মাধ্যমে চলমান অচলাবস্থার নিরসনের আহান জানান। আইসিজি বলছে, অতীত অভিজ্ঞতার কথা মাথায় রাখলে আসিম বাজওয়ার বক্তব্যে একটা সূক্ষ্ম ইঙ্গিত পাওয়া যায়। কারণ, রাজনীতিকরা বিচক্ষণতা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন, এ ওজর দেখিয়ে সেনা হস্তক্ষেপের পথ সুগম করা হতে পারে। আইসিজির মূল্যায়নে বিদ্যমান পরিস্থিতির জন্য সরকারকেও কিছুটা দায়ী করা হয়। এতে বলা হয়, পাঞ্জাব প্রদেশের লাহোরে পাকিস্তান আওয়ামী তেহরিক (পিএটি) নেতা তাহির উল কাদরির সমর্থক ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের জন্য সরকার দায় এড়াতে পারে না। এ ছাড়া সরকার সময় থাকতে অন্তত কিছু এলাকার ভোট পুনর্গণনার বিষয়ে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতা ইমরান খানের দাবি মেনে নিতে পারতো। তবে ইসলামাবাদে দুই দলের চলমান অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভের সময় সংযম দেখানোর জন্য সরকারের প্রশংসাও করেছে আইসিজি। আইসিজি বলেছে, গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্বকে সাংবিধানিক আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো রক্ষা করা ও অর্থবহ আলোচনার উদ্যোগ নিতে হবে। সংগঠনটি পাকিস্তানের সরকার, বিরোধী দল ও নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে সংবিধান ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়ে বলেছে, অন্যথায় নিরাপত্তা-সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Saturday, August 23, 2014
পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের আশঙ্কা বেড়েছে:প্রথম অালো
্তার আহ্বানের কথা উল্লেখ করে আইসিজি বলেছে, এটি সেনা হস্তক্ষেপের সম্ভাব্য ইঙ্গিত হতে পারে। আসিম বাজওয়া ওই বিবৃতিতে সব অংশীজনদের প্রতি ধৈর্য, প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা প্রদর্শন এবং বৃহত্তর জাতীয় ও জনস্বার্থে অর্থবহ সংলাপের মাধ্যমে চলমান অচলাবস্থার নিরসনের আহান জানান। আইসিজি বলছে, অতীত অভিজ্ঞতার কথা মাথায় রাখলে আসিম বাজওয়ার বক্তব্যে একটা সূক্ষ্ম ইঙ্গিত পাওয়া যায়। কারণ, রাজনীতিকরা বিচক্ষণতা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন, এ ওজর দেখিয়ে সেনা হস্তক্ষেপের পথ সুগম করা হতে পারে। আইসিজির মূল্যায়নে বিদ্যমান পরিস্থিতির জন্য সরকারকেও কিছুটা দায়ী করা হয়। এতে বলা হয়, পাঞ্জাব প্রদেশের লাহোরে পাকিস্তান আওয়ামী তেহরিক (পিএটি) নেতা তাহির উল কাদরির সমর্থক ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের জন্য সরকার দায় এড়াতে পারে না। এ ছাড়া সরকার সময় থাকতে অন্তত কিছু এলাকার ভোট পুনর্গণনার বিষয়ে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতা ইমরান খানের দাবি মেনে নিতে পারতো। তবে ইসলামাবাদে দুই দলের চলমান অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভের সময় সংযম দেখানোর জন্য সরকারের প্রশংসাও করেছে আইসিজি। আইসিজি বলেছে, গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্বকে সাংবিধানিক আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো রক্ষা করা ও অর্থবহ আলোচনার উদ্যোগ নিতে হবে। সংগঠনটি পাকিস্তানের সরকার, বিরোধী দল ও নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে সংবিধান ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়ে বলেছে, অন্যথায় নিরাপত্তা-সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment