রেস থেকে বিতাড়িত বিনোদ শর্মার সঙ্গে হাত মেলাবেন। বিনোদ নতুন দল গঠন করবেন বলে ঠিক করেছেন। কুলদীপের বাবা ভজনলাল ছিলেন রাজ্য কংগ্রেসের স্তম্ভ। একাধিকবার তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর কুলদীপ কংগ্রেস ছেড়ে নিজে দল গড়েন ও উপনির্বাচনে বিজেপির সহায়তায় সাংসদ হন। তিন বছর আগে বিজেপির সঙ্গে তিনি জোট বাঁধেন। কিন্তু লোকসভার গত নির্বাচনে বিজেপি যেখানে আটটি আসনে দাঁড়িয়ে সাতটিতে জেতে, কুলদীপের দল সেখানে দুটি আসনের একটিতেও জিততে পারেনি। এর পরই দলটি সম্পর্কে মোহভঙ্গ হয় বিজেপির। এরপর শুরু হয় বিধানসভা ভোটের আসন ভাগাভাগি নিয়ে দর-কষাকষি। ৯০ আসনবিশিষ্ট বিধানসভায় কুলদীপ প্রথমে ৫০ আসনের দাবি জানান। পরে ২৬ আসনে রাজি হলেও মুখ্যমন্ত্রিত্বের দাবি থেকে পিছু হটতে নারাজ হন। বিজেপি তাতেও রাজি না হওয়ায় কুলদীপের জোটত্যাগ। এই বিচ্ছেদে বিজেপি কিছুটা হতাশ। কারণ, এতে শাসক দল কংগ্রেসের কিছুটা সুবিধা হতে পারে। অবশ্য দলের মুখপাত্র শাহনাওয়াজ হুসেন শুক্রবার বলেন, ‘বাস্তব অবস্থার ভিত্তিতেই আমরা আসন ভাগাভাগি করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তিনি কংগ্রেসের বি টিম হিসেবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিলেন।’ ঝাড়খন্ডেও এই বছরে বিধানসভার ভোট। বিহারের উপনির্বাচনে উৎফুল্ল লালু-িনতীশ ঝাড়খন্ডেও কংগ্রেস ও ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চাকে নিয়ে বিজেপিবিরোধী মহাজোট গঠনের চেষ্টা করছেন। কথা চলছে, ঝাড়খন্ড বিকাশ মোর্চার বাবুলাল মারান্ডির সঙ্গেও। লক্ষ্য মোদি নেতৃত্বাধীন বিজেপিকে একঘরে করা।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Friday, August 29, 2014
হরিয়ানায় একা হয়ে গেল বিজেপি:প্রথম অালো
রেস থেকে বিতাড়িত বিনোদ শর্মার সঙ্গে হাত মেলাবেন। বিনোদ নতুন দল গঠন করবেন বলে ঠিক করেছেন। কুলদীপের বাবা ভজনলাল ছিলেন রাজ্য কংগ্রেসের স্তম্ভ। একাধিকবার তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর কুলদীপ কংগ্রেস ছেড়ে নিজে দল গড়েন ও উপনির্বাচনে বিজেপির সহায়তায় সাংসদ হন। তিন বছর আগে বিজেপির সঙ্গে তিনি জোট বাঁধেন। কিন্তু লোকসভার গত নির্বাচনে বিজেপি যেখানে আটটি আসনে দাঁড়িয়ে সাতটিতে জেতে, কুলদীপের দল সেখানে দুটি আসনের একটিতেও জিততে পারেনি। এর পরই দলটি সম্পর্কে মোহভঙ্গ হয় বিজেপির। এরপর শুরু হয় বিধানসভা ভোটের আসন ভাগাভাগি নিয়ে দর-কষাকষি। ৯০ আসনবিশিষ্ট বিধানসভায় কুলদীপ প্রথমে ৫০ আসনের দাবি জানান। পরে ২৬ আসনে রাজি হলেও মুখ্যমন্ত্রিত্বের দাবি থেকে পিছু হটতে নারাজ হন। বিজেপি তাতেও রাজি না হওয়ায় কুলদীপের জোটত্যাগ। এই বিচ্ছেদে বিজেপি কিছুটা হতাশ। কারণ, এতে শাসক দল কংগ্রেসের কিছুটা সুবিধা হতে পারে। অবশ্য দলের মুখপাত্র শাহনাওয়াজ হুসেন শুক্রবার বলেন, ‘বাস্তব অবস্থার ভিত্তিতেই আমরা আসন ভাগাভাগি করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তিনি কংগ্রেসের বি টিম হিসেবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিলেন।’ ঝাড়খন্ডেও এই বছরে বিধানসভার ভোট। বিহারের উপনির্বাচনে উৎফুল্ল লালু-িনতীশ ঝাড়খন্ডেও কংগ্রেস ও ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চাকে নিয়ে বিজেপিবিরোধী মহাজোট গঠনের চেষ্টা করছেন। কথা চলছে, ঝাড়খন্ড বিকাশ মোর্চার বাবুলাল মারান্ডির সঙ্গেও। লক্ষ্য মোদি নেতৃত্বাধীন বিজেপিকে একঘরে করা।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment