না হওয়ায় এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে। ২৮ অক্টোবর বেলা ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনে সমাবেশ করে স্মারকলিপি দেওয়ার তারিখ ঘোষণা করা হবে। এর আগে গত মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনে তিন দিনের সময় বেঁধে দিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী গতকাল বেলা ১১টার দিকে শহীদ মিনারে জড়ো হন দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। প্রথমে পুলিশ তাঁদের সমাবেশ করতে নিষেধ করলেও সাড়ে ১১টার দিকে সমাবেশ শুরু হয়। ব্যানারে ‘ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক সংহতি সমাবেশ’ লেখা থাকলেও মূলত আগের কর্মসূচির মতোই বিক্ষোভ সমাবেশ হয়। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান ও বক্তব্য দেন। বেশ কিছু অভিভাবককে সমাবেশস্থলে দেখা গেলেও তাঁরা বক্তব্য দেননি। প্রথমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়ে সুযোগ না পাওয়া এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক তাহমিনা বেগম প্রথম আলোকে বলেন, তিনি শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একমত। প্রথমবার ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে অনেকে প্রশ্নের ধরনই বুঝে উঠতে পারেন না। কোনো শিক্ষক সমাবেশে সংহতি জানাতে আসেননি। তবে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তানজিমউদ্দিন খান প্রমুখ শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেছেন বলে আন্দোলনকারীরা দাবি করেন। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক লাকী আক্তার বলেন, কোচিং-বাণিজ্য বন্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরপরই ভর্তি পরীক্ষা নিয়েছে। ফলে এ বছর ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ভালো প্রস্তুতি নিতে পারেননি। তাই তাঁদের আরেকবার সুযোগ দেওয়া উচিত। সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল করে রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে কর্মসূচি শেষ করেন।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Sunday, October 26, 2014
এবার আচার্যকে স্মারকলিপি দেবেন ‘বঞ্চিতরা’:প্রথম অালো
না হওয়ায় এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে। ২৮ অক্টোবর বেলা ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনে সমাবেশ করে স্মারকলিপি দেওয়ার তারিখ ঘোষণা করা হবে। এর আগে গত মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনে তিন দিনের সময় বেঁধে দিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী গতকাল বেলা ১১টার দিকে শহীদ মিনারে জড়ো হন দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। প্রথমে পুলিশ তাঁদের সমাবেশ করতে নিষেধ করলেও সাড়ে ১১টার দিকে সমাবেশ শুরু হয়। ব্যানারে ‘ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক সংহতি সমাবেশ’ লেখা থাকলেও মূলত আগের কর্মসূচির মতোই বিক্ষোভ সমাবেশ হয়। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান ও বক্তব্য দেন। বেশ কিছু অভিভাবককে সমাবেশস্থলে দেখা গেলেও তাঁরা বক্তব্য দেননি। প্রথমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়ে সুযোগ না পাওয়া এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক তাহমিনা বেগম প্রথম আলোকে বলেন, তিনি শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একমত। প্রথমবার ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে অনেকে প্রশ্নের ধরনই বুঝে উঠতে পারেন না। কোনো শিক্ষক সমাবেশে সংহতি জানাতে আসেননি। তবে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তানজিমউদ্দিন খান প্রমুখ শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেছেন বলে আন্দোলনকারীরা দাবি করেন। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক লাকী আক্তার বলেন, কোচিং-বাণিজ্য বন্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরপরই ভর্তি পরীক্ষা নিয়েছে। ফলে এ বছর ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ভালো প্রস্তুতি নিতে পারেননি। তাই তাঁদের আরেকবার সুযোগ দেওয়া উচিত। সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল করে রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে কর্মসূচি শেষ করেন।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment