রূপবতী তরুণী হিসেবে বিজয়ী হওয়ার প্রতিযোগিতায় সেরা নাদিয়া আফরিন। প্রথম রানারআপ নাজিফা আনজুম। দ্বিতীয় রানারআপ নীলাঞ্জনা নীলা। বিজয়ীর মুকুুটের পাশাপাশি নাদিয়া পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা, একটি ব্র্যান্ড নিউ গাড়ি। প্রথম রানারআপ পেয়েছেন পাঁচ লাখ টাকা ও ক্রেস্ট এবং দ্বিতীয় রানারআপ পেয়েছেন তিন লাখ টাকা ও ক্রেস্ট। বিজয়ের মুকুট পরতে পরতে বেজে উঠল যন্ত্রসঙ্গীত। আর করতালিতে মুখর হলো পুুরো হল ঘর। গত রাতেই এ আয়োজন ব
সে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিটিমেডের ব্র্যান্ড ডিরেক্টর কে এস এম মিনহাজ ও জাভেদ আকতার এবং ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর। নাচ গান আর প্রশ্নোত্তর দিয়ে সাজানো চূড়ান্ত পর্বে বিচারকের আসনে ছিলেন সাবেক লাক্স ফাটো সুন্দরী সুবর্ণা মুস্তাফা ও অপি করিম। ছেলে বিচারক ছিলেন সঙ্গীত শিল্পী তাহসান। স্পেশাল বিচারক ছিলেন নাট্য ব্যক্তিত্ব আলী যাকের, সঙ্গীতশিল্পী শাকিলা জাফর এবং মডেল নোবেল। চলতি বছর লাক্স তাদের ৫০ বছর পূর্তি করেছিল মে মাসে। সে সময়ই লাক্স চ্যানেল আইয়ের উদ্যোগে সুপার স্টার খুঁজে বের করার চলতি বছরের মিশনের ঘোষণা আসে। রূপবতী হিসেবে নিজেদের প্রমাণের লড়াইয়ে নামেন দেশ ও দেশের বাইরে থেকে হাজার হাজার তরুণী। বিচারকদের রায় আর অনলাইনে পড়া ভোটের ভিত্তিতেই বিজয়ীদের নির্বাচিত করা হয়। দীর্ঘ ছয় মাসের কর্মযজ্ঞ শেষে এখন তারকার রূপালি জগতে নাম লেখাল তারা তিনজন। বাকিরাও আলো ঝলমলে মিডিয়ায় আলো ছড়াবেনÑ এমনটাই জানালেন আয়োজকেরা। তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে গ্রুমিং, নানা ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া, বিচারকদের মুখোমুখি হওয়া, পরিবার ছেড়ে বাইরে থাকা, নিয়মের মধ্যে নিজেকে আটকে ফেলে কেবল অপেক্ষা ছিল শ্বাসরুদ্ধকর এ দিনটির। মুকুটের সর্বশেষ দাবিদার পাঁচজন ছিলেন নীলাঞ্জনা নীলা, নাজিফা আনজুম, নাদিয়া আফরিন, সুপ্রিয়া শবনম ও ফাহমিদা তাসনিম। হবু তারকারা আগেই নিজেদের আমূল বদলে নিয়েছেন। নিয়ম করে জিম করেছেন, ডায়েট কন্ট্রোল করে নিজেদের শরীরে মেদ কমিয়ে রূপ-রহস্যকে আরো ঔজ্জ্বল্য দেয়ার চেষ্টা করছেন। প্রশিণ নিয়েছেন ক্যাটওয়াক, নৃত্যসহ নানা বিষয়ে। সবার ল্য মডেলিং ও অভিনয়ের রঙিন জগৎ। এ জগতে পা রাখার জন্য এর চেয়ে বড় প্ল্যাটফরম নেই বলেও একবাক্যে স্বীকার করলেন সবাই। নাদিয়ার মতে, ‘এখানে এসে এত কিছু শেখা যাবে কল্পনাও করিনি।’ নাদিয়ার সাথে একমত বাকিরাও। কৃতজ্ঞতা জানালেন যারা এত দিন হাতেকলমে নিয়মিত গ্রুমিং করিয়েছেন। প্রতিযোগিতায় সুপার স্টার প্রতিযোগীদের বিশেষ পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। সঙ্গীত পরিবেশন করেন জেমস। বর্ণিল আয়োজনে সাজানো ছিল পুরো অনুষ্ঠান। তিন বিচারক সুবর্ণা মুস্তফা, অপি করিম ও তাহসানের সাথে দর্শকদের দেয়া অনলাইন ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয় লাক্স চ্যানেল আই সুপার স্টার ২০১৪। অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করে চ্যানেল আই।
সে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিটিমেডের ব্র্যান্ড ডিরেক্টর কে এস এম মিনহাজ ও জাভেদ আকতার এবং ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর। নাচ গান আর প্রশ্নোত্তর দিয়ে সাজানো চূড়ান্ত পর্বে বিচারকের আসনে ছিলেন সাবেক লাক্স ফাটো সুন্দরী সুবর্ণা মুস্তাফা ও অপি করিম। ছেলে বিচারক ছিলেন সঙ্গীত শিল্পী তাহসান। স্পেশাল বিচারক ছিলেন নাট্য ব্যক্তিত্ব আলী যাকের, সঙ্গীতশিল্পী শাকিলা জাফর এবং মডেল নোবেল। চলতি বছর লাক্স তাদের ৫০ বছর পূর্তি করেছিল মে মাসে। সে সময়ই লাক্স চ্যানেল আইয়ের উদ্যোগে সুপার স্টার খুঁজে বের করার চলতি বছরের মিশনের ঘোষণা আসে। রূপবতী হিসেবে নিজেদের প্রমাণের লড়াইয়ে নামেন দেশ ও দেশের বাইরে থেকে হাজার হাজার তরুণী। বিচারকদের রায় আর অনলাইনে পড়া ভোটের ভিত্তিতেই বিজয়ীদের নির্বাচিত করা হয়। দীর্ঘ ছয় মাসের কর্মযজ্ঞ শেষে এখন তারকার রূপালি জগতে নাম লেখাল তারা তিনজন। বাকিরাও আলো ঝলমলে মিডিয়ায় আলো ছড়াবেনÑ এমনটাই জানালেন আয়োজকেরা। তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে গ্রুমিং, নানা ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া, বিচারকদের মুখোমুখি হওয়া, পরিবার ছেড়ে বাইরে থাকা, নিয়মের মধ্যে নিজেকে আটকে ফেলে কেবল অপেক্ষা ছিল শ্বাসরুদ্ধকর এ দিনটির। মুকুটের সর্বশেষ দাবিদার পাঁচজন ছিলেন নীলাঞ্জনা নীলা, নাজিফা আনজুম, নাদিয়া আফরিন, সুপ্রিয়া শবনম ও ফাহমিদা তাসনিম। হবু তারকারা আগেই নিজেদের আমূল বদলে নিয়েছেন। নিয়ম করে জিম করেছেন, ডায়েট কন্ট্রোল করে নিজেদের শরীরে মেদ কমিয়ে রূপ-রহস্যকে আরো ঔজ্জ্বল্য দেয়ার চেষ্টা করছেন। প্রশিণ নিয়েছেন ক্যাটওয়াক, নৃত্যসহ নানা বিষয়ে। সবার ল্য মডেলিং ও অভিনয়ের রঙিন জগৎ। এ জগতে পা রাখার জন্য এর চেয়ে বড় প্ল্যাটফরম নেই বলেও একবাক্যে স্বীকার করলেন সবাই। নাদিয়ার মতে, ‘এখানে এসে এত কিছু শেখা যাবে কল্পনাও করিনি।’ নাদিয়ার সাথে একমত বাকিরাও। কৃতজ্ঞতা জানালেন যারা এত দিন হাতেকলমে নিয়মিত গ্রুমিং করিয়েছেন। প্রতিযোগিতায় সুপার স্টার প্রতিযোগীদের বিশেষ পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। সঙ্গীত পরিবেশন করেন জেমস। বর্ণিল আয়োজনে সাজানো ছিল পুরো অনুষ্ঠান। তিন বিচারক সুবর্ণা মুস্তফা, অপি করিম ও তাহসানের সাথে দর্শকদের দেয়া অনলাইন ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয় লাক্স চ্যানেল আই সুপার স্টার ২০১৪। অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করে চ্যানেল আই।
No comments:
Post a Comment