বৈধভাবে বিদেশি রিভলবার ও গুলি রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণের জন্য ১৩ জন সাক্ষী আদালতে উপস্থাপন করেছে। সাক্ষীরা অভিযোগ প্রমাণে সক্ষম হওয়ায় আসামি ইমনকে অস্ত্র আইনের ১৯-এ ধারায় ১০ বছর এবং অবৈধভাবে গুলি রাখায় ১৯-এফ ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হলো। আসামি ইমন গ্রেপ্তার হওয়ার তারিখ থেকে সাজার মেয়াদ শুরু বলে ধরা হবে। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি এ এফ এম রিজাউর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, আদালত অস্ত্র আইনের পৃথক দুটি ধারায় মোট ১৭ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন। রায়ে বলা হয়েছে, দুটি ধারার সাজা একত্রে কার্যকর হবে। তাই আসামিকে ১০ বছর সাজা ভোগ করতে হবে। তিনি বলেন, ২০০৮ সালের ১৬ মার্চ সন্ত্রাসী ইমনকে গ্রেপ্তার করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। সেই হিসাবে ইমন সাত বছর ধরে কারাগারে আটক আছে। মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ২০০৮ সালের ১৬ মার্চ সন্ত্রাসী ইমনকে গ্রেপ্তার করেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ সময় তার দেখানো মতে একটি বিদেশি রিভলবার ও পয়েন্ট ২২ বোরের ১৮টি গুলি এবং পয়েন্ট ৩২ বোরের ১০টি গুলি, ৩০৩ রাইফেলের তিনটি গুলি এবং চায়নিজ রাইফেলের একটি গুলি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক উত্তম কুমার বিশ্বাস অস্ত্র আইনে তার বিরুদ্ধে এ মামলা করেন। ওই বছরের ৫ এপ্রিল পুলিশ তদন্ত শেষে ইমনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়। একই বছরের ১৩ আগস্ট তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ইমনের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Wednesday, April 22, 2015
অস্ত্র মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমনের ১৭ বছরের কারাদণ্ড:প্রথম অালো
বৈধভাবে বিদেশি রিভলবার ও গুলি রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণের জন্য ১৩ জন সাক্ষী আদালতে উপস্থাপন করেছে। সাক্ষীরা অভিযোগ প্রমাণে সক্ষম হওয়ায় আসামি ইমনকে অস্ত্র আইনের ১৯-এ ধারায় ১০ বছর এবং অবৈধভাবে গুলি রাখায় ১৯-এফ ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হলো। আসামি ইমন গ্রেপ্তার হওয়ার তারিখ থেকে সাজার মেয়াদ শুরু বলে ধরা হবে। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি এ এফ এম রিজাউর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, আদালত অস্ত্র আইনের পৃথক দুটি ধারায় মোট ১৭ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন। রায়ে বলা হয়েছে, দুটি ধারার সাজা একত্রে কার্যকর হবে। তাই আসামিকে ১০ বছর সাজা ভোগ করতে হবে। তিনি বলেন, ২০০৮ সালের ১৬ মার্চ সন্ত্রাসী ইমনকে গ্রেপ্তার করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। সেই হিসাবে ইমন সাত বছর ধরে কারাগারে আটক আছে। মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ২০০৮ সালের ১৬ মার্চ সন্ত্রাসী ইমনকে গ্রেপ্তার করেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ সময় তার দেখানো মতে একটি বিদেশি রিভলবার ও পয়েন্ট ২২ বোরের ১৮টি গুলি এবং পয়েন্ট ৩২ বোরের ১০টি গুলি, ৩০৩ রাইফেলের তিনটি গুলি এবং চায়নিজ রাইফেলের একটি গুলি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক উত্তম কুমার বিশ্বাস অস্ত্র আইনে তার বিরুদ্ধে এ মামলা করেন। ওই বছরের ৫ এপ্রিল পুলিশ তদন্ত শেষে ইমনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়। একই বছরের ১৩ আগস্ট তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ইমনের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন মোসলেহ উদ্দিন ভূঁইয়া।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment