বাসযোগ্যতার নিরিখে ঢাকা দ্বিতীয়বারের মতো নিচের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থান পেয়েছে। এই তালিকায় সবচেয়ে নিচে রয়েছে গৃহযুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক। গত বছরেও ঢাকা ও দামেস্কের অবস্থান এমনটিই ছিল। যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) বৈশ্বিক বাসযোগ্যতা শীর্ষক জরিপের ফলাফলে এ তথ্য উঠে এসেছে। ওই জরিপের বরাত দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার সিএনএনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের মোট ১৪
০টি দেশের ওপর জরিপ পরিচালিত হয়। এখানে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৯তম। বাসযোগ্যতা নির্ধারণে পাঁচটি মানদণ্ড ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো হলো: স্থায়িত্ব, স্বাস্থ্য পরিষেবা, সংস্কৃতি ও পরিবেশ, শিক্ষা এবং অবকাঠামো। বাসযোগ্যতার তালিকায় শীর্ষে আছে অস্ট্রেলিয়ার শহর মেলবোর্ন। শীর্ষ ১০ শহরের মধ্যে চারটিই অস্ট্রেলিয়ার শহর। অন্য তিনটি হলো: অ্যাডিলেড, সিডনি ও পার্থ। বাসযোগ্যতার তালিকায় ১ থেকে ১০-এর মধ্যে এশিয়ার একটি শহরও নেই। ইআইইউর বাসযোগ্যতার ২০১৩ সালের জরিপে যে শীর্ষ ১০ দেশ ছিল, এবারও সেই দেশগুলোই রয়েছে। আর গত বছরের জরিপে নিচের দিকে যে দেশগুলো ছিল, এর মধ্যে কেবল ইরানের রাজধানী তেহরান নেই। শেষের দিকে গত বছর দশম অবস্থানে ছিল শহরটি। এবার সেই স্থানে এসেছে আইভরি কোস্টের শহর আবিদজান। নিচের দিকের ১০ শহরের তালিকায় গত বছর পাকিস্তানের করাচির অবস্থান ছিল ১৩৪। এবার সেটি থেকে নেমে হয়েছে ১৩৬।
No comments:
Post a Comment