থৈ’য়ের যাত্রী হয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, সিধুলি গ্রামের নিহত ছয় সহোদর হলেন আতাহার হোসেন (৭০), রায়হান (৬০), রব্বেল (৫০), সোহরাব হোসেন (৩৫), ছহির (৪০) ও কইর (৩০)। একই গ্রামের নিহত অন্য ব্যক্তিরা হলেন এবাদ আলী (৭০), আজাদ (৫০), সাহেব (২৫) ও লাবু (২৬)। উপজেলার নিহত বাকি পাঁচজন হলেন এলজিইডির গুরুদাসপুর উপজেলা প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান (৬২), একই অফিসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা রেজাউল করিম (৪৫), শিকারপুর আলিয়া মাদ্রাসার ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক রেজাউল করিম (৫৫), মশিন্দা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বাবুল আক্তার ও অথৈ গাড়ির চালক আলম (২৭)। তাঁর বাড়ি পৌরসভার খামারনাথপুরে। সিধুলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মতিন বলেন, প্রায় দেড় বছর আগে সিধুলি গ্রামে খুন হন ইয়ারুল ও আমির হোসেন। ওই ঘটনায় করা মামলার ২৭ আসামি গতকাল নাটোর আদালতে হাজিরা দিয়ে অথৈ বাসে বাড়ি ফিরছিলেন। তাঁদের ১০ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। আরও কয়েকজন নিহত হয়েছেন বলে শোনা গেছে। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে ১০টি লাশ সিধুলি গ্রামে পৌঁছায়। হতাহতদের ওপর দিয়ে গেল কোচ: সংঘর্ষের পর অথৈ বাসের ৮-১০ জন যাত্রী পড়ে ছিলেন মহাসড়কে। কেউ কাতরাচ্ছিলেন, কেউ বা লাশ হয়ে পড়ে ছিলেন। তখন ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জগামী একটি কোচ দ্রুতগতিতে চলে যায় তাঁদের ওপর দিয়েই। এতে মহাসড়কে থেঁতলে যায় কয়েকজনের লাশ। সন্ধ্যা সাতটার দিকে বনপাড়া হাইওয়ে ফাঁড়িতে গিয়ে ছিন্নভিন্ন, নাড়িভুঁড়ি বের হওয়া অনেকের লাশ দেখা যায়। লাশগুলো শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Tuesday, October 21, 2014
গুরুদাসপুর কাঁদছে:প্রথম অালো
থৈ’য়ের যাত্রী হয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, সিধুলি গ্রামের নিহত ছয় সহোদর হলেন আতাহার হোসেন (৭০), রায়হান (৬০), রব্বেল (৫০), সোহরাব হোসেন (৩৫), ছহির (৪০) ও কইর (৩০)। একই গ্রামের নিহত অন্য ব্যক্তিরা হলেন এবাদ আলী (৭০), আজাদ (৫০), সাহেব (২৫) ও লাবু (২৬)। উপজেলার নিহত বাকি পাঁচজন হলেন এলজিইডির গুরুদাসপুর উপজেলা প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান (৬২), একই অফিসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা রেজাউল করিম (৪৫), শিকারপুর আলিয়া মাদ্রাসার ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক রেজাউল করিম (৫৫), মশিন্দা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বাবুল আক্তার ও অথৈ গাড়ির চালক আলম (২৭)। তাঁর বাড়ি পৌরসভার খামারনাথপুরে। সিধুলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মতিন বলেন, প্রায় দেড় বছর আগে সিধুলি গ্রামে খুন হন ইয়ারুল ও আমির হোসেন। ওই ঘটনায় করা মামলার ২৭ আসামি গতকাল নাটোর আদালতে হাজিরা দিয়ে অথৈ বাসে বাড়ি ফিরছিলেন। তাঁদের ১০ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। আরও কয়েকজন নিহত হয়েছেন বলে শোনা গেছে। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে ১০টি লাশ সিধুলি গ্রামে পৌঁছায়। হতাহতদের ওপর দিয়ে গেল কোচ: সংঘর্ষের পর অথৈ বাসের ৮-১০ জন যাত্রী পড়ে ছিলেন মহাসড়কে। কেউ কাতরাচ্ছিলেন, কেউ বা লাশ হয়ে পড়ে ছিলেন। তখন ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জগামী একটি কোচ দ্রুতগতিতে চলে যায় তাঁদের ওপর দিয়েই। এতে মহাসড়কে থেঁতলে যায় কয়েকজনের লাশ। সন্ধ্যা সাতটার দিকে বনপাড়া হাইওয়ে ফাঁড়িতে গিয়ে ছিন্নভিন্ন, নাড়িভুঁড়ি বের হওয়া অনেকের লাশ দেখা যায়। লাশগুলো শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment