্তি দেয়। এতে জানানো হয়, লাইসেন্স ও সুপারভাইজার পদে ১৪টি, ওয়ার্ড সচিব পদে ৩২টি, অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে ১৭টি, হিসাব সহকারী পদে ২২টি, কেয়ারটেকার (কমিউনিটি সেন্টার) পদে ৯টি এবং পরিচ্ছন্ন পরিদর্শক পদে ১৫ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে। গত ৫ নভেম্বর আবেদন জমা দেয়ার শেষ দিন ছিল। এর মধ্যে ১০৯টি পদের বিপরীতে ৭ হাজার ৮ শ’র বেশি আবেদন জমা পড়ে। ত্রুটি থাকায় প্রায় দেড় হাজার আবেদন বাতিল হয়ে গেছে। এখন প্রার্থী রয়েছেন ৬ হাজার ৪০০ জন। ডিএসসিসি নিয়োগ কমিটি পদগুলোতে নিয়োগের জন্য আগামী ১২ ডিসেম্বর পরীক্ষার দিন ধার্য করেছে। ডিএসসিসির সহকারী সচিব শাহজাহান আলী জানিয়েছেন, ৮০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা এবং ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ দিকে এ নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু হওয়ায় ডিএসসিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে তীব্র ােভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা জানিয়েছেন, এ নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদোন্নতির পথ বন্ধ হয়ে যাবে। বিশেষ করে লাইসেন্স ও বিজ্ঞাপন সুপারভাইজার, ওয়ার্ড সচিব, হিসাব সহকারী, কমিউনিটি সেন্টার তত্ত্বাবধায়কসহ পদোন্নতির যোগ্য অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শঙ্কায় রয়েছেন। সম্প্রতি সংস্থার লাইসেন্স ও বিজ্ঞাপন সুপারভাইজার পদে সংযুক্ত কর্মচারী নজরুল ইসলাম হাইকোর্টে মামলা করলে আদালত ওই পদে নিয়োগপ্রক্রিয়া বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তবে আদালতের নির্দেশ না মেনে ওই পদেও পরীক্ষা নিচ্ছে সিটি করপোরেশন। এজন্য প্রবেশপত্রও ইস্যু করা হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। এ দিকে নিজের পদ রক্ষায় আদালতের দ্বারস্থ হওয়ায় দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ নজরুল ইসলামকে গত ৩ নভেম্বর ওই পদ থেকে অপসারণ করে। নজরুল ইসলাম বিষয়টি আবারো আদালতের নজরে আনলে আদালত ১১ নভেম্বর তাকে তার পদে বহাল রাখার জন্য নির্দেশ দেন। কিন্তু সিটি করপোরেশন আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে উল্টো তাকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করে। এরপর নজরুল ইসলাম আবারো আদালতে আবেদন করলে গত ৩ ডিসেম্বর আদালত তাকে স্বপদে বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তবে এ আদেশ এখনো সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের হাতে পৌঁছেনি বলে জানা গেছে।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Monday, December 8, 2014
আদালতের নির্দেশনা মানছে না ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন:নয়াদিগন্ত
্তি দেয়। এতে জানানো হয়, লাইসেন্স ও সুপারভাইজার পদে ১৪টি, ওয়ার্ড সচিব পদে ৩২টি, অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে ১৭টি, হিসাব সহকারী পদে ২২টি, কেয়ারটেকার (কমিউনিটি সেন্টার) পদে ৯টি এবং পরিচ্ছন্ন পরিদর্শক পদে ১৫ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে। গত ৫ নভেম্বর আবেদন জমা দেয়ার শেষ দিন ছিল। এর মধ্যে ১০৯টি পদের বিপরীতে ৭ হাজার ৮ শ’র বেশি আবেদন জমা পড়ে। ত্রুটি থাকায় প্রায় দেড় হাজার আবেদন বাতিল হয়ে গেছে। এখন প্রার্থী রয়েছেন ৬ হাজার ৪০০ জন। ডিএসসিসি নিয়োগ কমিটি পদগুলোতে নিয়োগের জন্য আগামী ১২ ডিসেম্বর পরীক্ষার দিন ধার্য করেছে। ডিএসসিসির সহকারী সচিব শাহজাহান আলী জানিয়েছেন, ৮০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা এবং ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ দিকে এ নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু হওয়ায় ডিএসসিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে তীব্র ােভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। তারা জানিয়েছেন, এ নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদোন্নতির পথ বন্ধ হয়ে যাবে। বিশেষ করে লাইসেন্স ও বিজ্ঞাপন সুপারভাইজার, ওয়ার্ড সচিব, হিসাব সহকারী, কমিউনিটি সেন্টার তত্ত্বাবধায়কসহ পদোন্নতির যোগ্য অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শঙ্কায় রয়েছেন। সম্প্রতি সংস্থার লাইসেন্স ও বিজ্ঞাপন সুপারভাইজার পদে সংযুক্ত কর্মচারী নজরুল ইসলাম হাইকোর্টে মামলা করলে আদালত ওই পদে নিয়োগপ্রক্রিয়া বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তবে আদালতের নির্দেশ না মেনে ওই পদেও পরীক্ষা নিচ্ছে সিটি করপোরেশন। এজন্য প্রবেশপত্রও ইস্যু করা হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। এ দিকে নিজের পদ রক্ষায় আদালতের দ্বারস্থ হওয়ায় দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ নজরুল ইসলামকে গত ৩ নভেম্বর ওই পদ থেকে অপসারণ করে। নজরুল ইসলাম বিষয়টি আবারো আদালতের নজরে আনলে আদালত ১১ নভেম্বর তাকে তার পদে বহাল রাখার জন্য নির্দেশ দেন। কিন্তু সিটি করপোরেশন আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে উল্টো তাকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করে। এরপর নজরুল ইসলাম আবারো আদালতে আবেদন করলে গত ৩ ডিসেম্বর আদালত তাকে স্বপদে বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তবে এ আদেশ এখনো সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষের হাতে পৌঁছেনি বলে জানা গেছে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment