ছেন। বরিস জনসন, কনজারভেটিভ পার্টি: লন্ডনের মেয়র বরিস জনসন জিতেছেন কনজারভেটিভদের নিরাপদ আসন পশ্চিম লন্ডনের আক্সব্রিজ ও সাউথ রাইস্লিপে। ৫০ বছর বয়সী এই ‘উদীয়মান’ রাজনীতিককে দেখা হচ্ছে যুক্তরাজ্যের সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। উষ্কখুষ্ক চুলের জন্য পরিচিত বরিসের তারকাখ্যাতি কনজারভেটিভ পার্টিতে তাঁর সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করেছে। নাজ শাহ, লেবার পার্টি: প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা নাজ শাহ বেডফোর্ড ওয়েস্ট আসনে হারিয়েছেন বামপন্থী জর্জ গ্যালওয়েকে। নাজকে পারিবারিক নির্যাতন বাঁচাতে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে সেখানে জোর করে বিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। বিদায় নিলেন যাঁরা এড বলস, লেবার পার্টি: লেবার দলের বাঘা নেতা এড বলস ধরাশায়ী। সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার ও গর্ডন ব্রাউনের আমলে গুরুত্বপূর্ণ সব পদে দায়িত্ব পালনকারী বলস চার বছর ধরে ছায়া অর্থমন্ত্রী ছিলেন। জিম মারফি, লেবার পার্টি: লেবার পার্টির স্কটল্যান্ড শাখার প্রধান জিম মারফি। ৪৭ বছর বয়সী এই নেতা গত সেপ্টেম্বরের গণভোটে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার বিপক্ষে প্রচারণা চালিয়েছিলেন। ভিন্স কেবল, লিবারেল ডেমোক্র্যাটস: এবারের পরাজয়ে দলের সাবেক উপনেতা ও বিদায়ী মন্ত্রিসভার বাণিজ্যমন্ত্রী ৭১ বছর বয়সী ভিন্স কেবলের রাজনৈতিক জীবনই শেষ হয়ে যেতে পারে। দলটির পরাজিত আরও দুই শীর্ষস্থানীয় নেতা ক্যামেরন সরকারের অর্থমন্ত্রী ড্যানি আলেক্সান্ডার ও সাইমন হজেস। টিকে গেলেন যাঁরা নিক ক্লেগ, লিবারেল ডেমোক্র্যাটস: ভোটে নিজের আসন টিকলেও দলের শোচনীয় পরাজয়ের জেরে দলীয় প্রধানের পদ ছেড়ে দিয়েছেন। ডগলাস কারসওয়েল, ইউকিপ: পার্লামেন্টে ইউকিপের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে থাকছেন কনজারভেটিভ পার্টির সাবেক এই সাংসদ। কারণ, দলীয় প্রধান নাইজেল ফারাজসহ সবাই হেরেছেন। ডগলাসই ইউকিপের হাল ধরবেন। এএফপি।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Saturday, May 9, 2015
উত্থান–পতনের চক্রে কয়েকটি নাম:প্রথম অালো
ছেন। বরিস জনসন, কনজারভেটিভ পার্টি: লন্ডনের মেয়র বরিস জনসন জিতেছেন কনজারভেটিভদের নিরাপদ আসন পশ্চিম লন্ডনের আক্সব্রিজ ও সাউথ রাইস্লিপে। ৫০ বছর বয়সী এই ‘উদীয়মান’ রাজনীতিককে দেখা হচ্ছে যুক্তরাজ্যের সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। উষ্কখুষ্ক চুলের জন্য পরিচিত বরিসের তারকাখ্যাতি কনজারভেটিভ পার্টিতে তাঁর সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করেছে। নাজ শাহ, লেবার পার্টি: প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা নাজ শাহ বেডফোর্ড ওয়েস্ট আসনে হারিয়েছেন বামপন্থী জর্জ গ্যালওয়েকে। নাজকে পারিবারিক নির্যাতন বাঁচাতে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে সেখানে জোর করে বিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। বিদায় নিলেন যাঁরা এড বলস, লেবার পার্টি: লেবার দলের বাঘা নেতা এড বলস ধরাশায়ী। সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার ও গর্ডন ব্রাউনের আমলে গুরুত্বপূর্ণ সব পদে দায়িত্ব পালনকারী বলস চার বছর ধরে ছায়া অর্থমন্ত্রী ছিলেন। জিম মারফি, লেবার পার্টি: লেবার পার্টির স্কটল্যান্ড শাখার প্রধান জিম মারফি। ৪৭ বছর বয়সী এই নেতা গত সেপ্টেম্বরের গণভোটে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার বিপক্ষে প্রচারণা চালিয়েছিলেন। ভিন্স কেবল, লিবারেল ডেমোক্র্যাটস: এবারের পরাজয়ে দলের সাবেক উপনেতা ও বিদায়ী মন্ত্রিসভার বাণিজ্যমন্ত্রী ৭১ বছর বয়সী ভিন্স কেবলের রাজনৈতিক জীবনই শেষ হয়ে যেতে পারে। দলটির পরাজিত আরও দুই শীর্ষস্থানীয় নেতা ক্যামেরন সরকারের অর্থমন্ত্রী ড্যানি আলেক্সান্ডার ও সাইমন হজেস। টিকে গেলেন যাঁরা নিক ক্লেগ, লিবারেল ডেমোক্র্যাটস: ভোটে নিজের আসন টিকলেও দলের শোচনীয় পরাজয়ের জেরে দলীয় প্রধানের পদ ছেড়ে দিয়েছেন। ডগলাস কারসওয়েল, ইউকিপ: পার্লামেন্টে ইউকিপের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে থাকছেন কনজারভেটিভ পার্টির সাবেক এই সাংসদ। কারণ, দলীয় প্রধান নাইজেল ফারাজসহ সবাই হেরেছেন। ডগলাসই ইউকিপের হাল ধরবেন। এএফপি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment