হ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে। তিনি বলেন, ছাত্রাবাসের ছাদ থেকে পা পিছলে পড়ে তিনি নিহত হয়েছেন, নাকি কেউ ফেলে দিয়েছে, নাকি তিনি আত্মহত্যা করেছেন—সেটা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পুলিশ জানায়, আকরামের মা-বাবা কেউ বেঁচে নেই। নরসিংদী থেকে তাঁর এক চাচা লাশ নেওয়ার জন্য রওনা হয়েছেন। আকরামের সহপাঠীরা জানান, মা-বাবা মারা যাওয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে হতাশায় ভুগছিলেন আকরাম। তিনি কারও সঙ্গে মিশতেন না। একা একা চলাফেরা করতেন। নিহত আকরামের সহপাঠী আরাফাত উল্লাহ চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আকরাম ছাত্রাবাসের তৃতীয় তলার ২৪ নম্বর কক্ষে থাকতেন। তাঁকে মঙ্গলবার (গতকাল) বিকেল পাঁচটার দিকেও অনেক সহপাঠী দেখেছেন। মা-বাবা মারা যাওয়ার কারণে তিন বছর ধরে তিনি হতাশায় ভুগছেন। তাঁর পড়ালেখায় গ্যাপও হয়ে যায়। নিয়মিত ক্লাসে আসতেন না।’ একাধিক সহপাঠী জানান, কারও সঙ্গে আকরামের শত্রুতা নেই। আগে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকলেও মা-বাবা মারা যাওয়ার পরে তিনি নিষ্ক্রিয় হয়ে যান।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Wednesday, May 13, 2015
চট্টগ্রামে নালা থেকে মেডিকেল ছাত্রের লাশ উদ্ধার:প্রথম অালো
হ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে। তিনি বলেন, ছাত্রাবাসের ছাদ থেকে পা পিছলে পড়ে তিনি নিহত হয়েছেন, নাকি কেউ ফেলে দিয়েছে, নাকি তিনি আত্মহত্যা করেছেন—সেটা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পুলিশ জানায়, আকরামের মা-বাবা কেউ বেঁচে নেই। নরসিংদী থেকে তাঁর এক চাচা লাশ নেওয়ার জন্য রওনা হয়েছেন। আকরামের সহপাঠীরা জানান, মা-বাবা মারা যাওয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে হতাশায় ভুগছিলেন আকরাম। তিনি কারও সঙ্গে মিশতেন না। একা একা চলাফেরা করতেন। নিহত আকরামের সহপাঠী আরাফাত উল্লাহ চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আকরাম ছাত্রাবাসের তৃতীয় তলার ২৪ নম্বর কক্ষে থাকতেন। তাঁকে মঙ্গলবার (গতকাল) বিকেল পাঁচটার দিকেও অনেক সহপাঠী দেখেছেন। মা-বাবা মারা যাওয়ার কারণে তিন বছর ধরে তিনি হতাশায় ভুগছেন। তাঁর পড়ালেখায় গ্যাপও হয়ে যায়। নিয়মিত ক্লাসে আসতেন না।’ একাধিক সহপাঠী জানান, কারও সঙ্গে আকরামের শত্রুতা নেই। আগে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকলেও মা-বাবা মারা যাওয়ার পরে তিনি নিষ্ক্রিয় হয়ে যান।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment