শনালিস্ট রিসার্চ ফাউন্ডেশন (এনআরএফ) আয়োজিত বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ‘উন্নয়ন ভাবনা ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক তাজমেরী এস এ ইসলাম, আইনের অধ্যাপক ড. মাইমুল আহসান খান, ফার্মেসি অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রশীদ, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, জাতীয় প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, ডিআরইউর সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা: ফরহাদ হালিম ডোনার, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. আমির হোসেন ভূঁইয়া প্রমুখ। এনআরএফের মহাসচিব ড. মো: আলমোজাদ্দেদী আলফেছানীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. মিজানুর রহমান, ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, ড. সালমা বেগম, মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সরফত আলী সপু, শফিউল বারী বাবু, ছাত্রদল সভাপতি আব্দুল কাদের ভুইয়া জুয়েল, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবীর খান প্রমুখ। বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়ক আখ্যা দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছেন। কী করে দেশের মানুষকে উন্নত জীবনযাপনে নিয়ে যাওয়া যায় সেই চিন্তা করছেন। সম্প্রতি তিনি লন্ডনে বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা রূপরেখা মাত্র, যা একজন রাষ্ট্রনায়কের বৈশিষ্ট্য। তিনি বলেন, দেশে যখন কুৎসা রটনা আর বিষোদগারের রাজনীতি চলছে। ঠিক সেই মুহূর্তে তারেক রহমানের বক্তব্য স্বস্তির বাতাস ছড়াচ্ছে। মির্জা ফখরুল বলেন, এ দেশে এক শ্রেণীর মানুষ আছে যাদের উদ্দেশ্যই হচ্ছে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করা। আর তারা হচ্ছে আওয়ামী লীগ। দেশের মানুষ এক সময় আওয়ামী লীগের হাতে তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের ভার ছেড়ে দিয়েছিল। কিন্তু যখন যুদ্ধ শুরু হলো, তখন কেউ আত্মসমর্পণ করেছেন, কেউ ভারতে পালিয়ে গেছেন। কিন্তু জিয়াউর রহমান পরিবার, স্ত্রী-সন্তানের সম্পর্কের সব মায়া ত্যাগ করে যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার ডাকে এ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। অথচ তাকে খলনায়ক আখ্যা দিয়ে পাকিস্তানের চর হিসেবে অভিহিত করা হয়। এসবই হচ্ছে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক চরিত্র। শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরেই দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস হয়েছে অভিযোগ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, তার সময়েই মানুষ দেখেছে বিশেষ ক্ষমতা আইন, দুর্ভিক্ষ, প্রগতিশীল রাজনীতিবিদদের হত্যা, রক্ষী বাহিনী তৈরি করে সহ¯্রাধিক তরুণ হত্যার দৃশ্য। তিনি বলেন, এসব কথা বললে তাদের গায়ে জ্বালা ধরে। কারণ তারা সত্য ও ভিন্ন মতকে সহ্য করতে পারে না। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা-পরবর্তী সময়ের সুবিধাবাদীরাই এখন শেখ হাসিনার চার পাশে রয়েছে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরে যারা ক্ষমতায় এসেছে, যারা তার রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতার শপথ নিয়েছে; তারাই এখন তাকে ঘিরে রয়েছে। তার রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে খন্দকার মোশতাককে শপথ পড়ান এইচটি ইমাম। এখন তিনি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা! এ কে খন্দকার মোশতাককে স্যালুট করেছিলেন। আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল আহমেদ রক্ষী বাহিনীর সমন্বয়ক ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সময়ে তিনি কোথায় ছিলেন? এসবই বিভিন্ন বইয়ে লেখা আছে, যা সত্য কথা। কিন্তু যখনই তারেক রহমান এই সত্যগুলো তুলে ধরেন, তখনই তাকে গালিগালাজ করা হয়। যুক্তিতে না পেরে তার বিরুদ্ধে অশালীন উক্তি করা হয়, যা আওয়ামী লীগের পুরনো চরিত্র বলে মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। সরকার মানুষের কথা বলা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে অভিযোগ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের জন্য যা কিছুই কল্যাণকর তার সবই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাত ধরে এসেছে। তিনি তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে গেছেন। তার উত্তরসূরি খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানও একই পথে এগোচ্ছেন। তারেক রহমানের পাশে দেশের জনগণ আছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। এই আন্দোলনের মাধ্যমেই সরকারকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে বাধ্য করা হবে। অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, দেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে সময়কে কাজে লাগিয়ে বস্তুনিষ্ঠ গবেষণা করছেন তারেক রহমান। আলোকিত সমাজ গড়ে দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ করার জন্য শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে তার আজ খুবই প্রয়োজন। রুহুল কবির রিজভী বলেন, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনায় কাজ করছেন তারেক রহমান। ড. ইউসুফ হায়দার বলেন, তারেক রহমানের বক্তব্য বস্তুনিষ্ঠ ও গবেষণালব্ধ। আওয়ামী লীগের সাহস থাকলে যুক্তি দিয়ে জবাব দিতে পারে। কিন্তু অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করতে পারে না। অধ্যাপক তাজমেরী বলেন, দেশ এবং দেশের মানুষের প্রতি তারেক রহমান অঙ্গীকারাবদ্ধ। উন্নত দেশ গড়ার লক্ষ্যে তিনি চিন্তা করছেন। পক্ষান্তরে দেশের বর্তমান অবৈধ শাসকেরা ভিন দেশের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যারা তাদের ক্ষমতায় বসিয়েছে। ড. মাইমুল আহসান বলেন, অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশেও উন্নত দেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরপেক্ষভাবে গবেষণা করছেন তারেক রহমান। ড. মামুন আহমেদ বলেন, অবৈধ সরকার গায়ের জোরে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষমতায় থাকার পরিকল্পনা করছে। আবদাল আহমদ বলেন, সুখী-সমৃদ্ধ ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই করছেন তারেক রহমান। হাবিব-উন-নবী খান সোহেল বলেন, শেখ হাসিনা বিএনপির ‘সম্পদ’। তার একটি কথায় বিএনপির যত ভোট বাড়ে, তত ভোট বাড়াতে বিএনপির নেতাকর্মীদের অনেক কষ্ট করতে হয়। কাউকে মারার রাজনীতি বিএনপি করে না। শেখ হাসিনার নিরাপত্তার প্রয়োজন হলে তারেক রহমানের কাছে রিকোয়েস্ট করতে পারে। আমরাই তাকে নিরাপত্তা দেবো।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Saturday, August 30, 2014
গণতন্ত্র ফেরাতে আন্দোলনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল:নয়াদিগন্ত
শনালিস্ট রিসার্চ ফাউন্ডেশন (এনআরএফ) আয়োজিত বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ‘উন্নয়ন ভাবনা ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক তাজমেরী এস এ ইসলাম, আইনের অধ্যাপক ড. মাইমুল আহসান খান, ফার্মেসি অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রশীদ, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, জাতীয় প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, ডিআরইউর সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা: ফরহাদ হালিম ডোনার, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. আমির হোসেন ভূঁইয়া প্রমুখ। এনআরএফের মহাসচিব ড. মো: আলমোজাদ্দেদী আলফেছানীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. মিজানুর রহমান, ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, ড. সালমা বেগম, মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সরফত আলী সপু, শফিউল বারী বাবু, ছাত্রদল সভাপতি আব্দুল কাদের ভুইয়া জুয়েল, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবীর খান প্রমুখ। বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়ক আখ্যা দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছেন। কী করে দেশের মানুষকে উন্নত জীবনযাপনে নিয়ে যাওয়া যায় সেই চিন্তা করছেন। সম্প্রতি তিনি লন্ডনে বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা রূপরেখা মাত্র, যা একজন রাষ্ট্রনায়কের বৈশিষ্ট্য। তিনি বলেন, দেশে যখন কুৎসা রটনা আর বিষোদগারের রাজনীতি চলছে। ঠিক সেই মুহূর্তে তারেক রহমানের বক্তব্য স্বস্তির বাতাস ছড়াচ্ছে। মির্জা ফখরুল বলেন, এ দেশে এক শ্রেণীর মানুষ আছে যাদের উদ্দেশ্যই হচ্ছে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করা। আর তারা হচ্ছে আওয়ামী লীগ। দেশের মানুষ এক সময় আওয়ামী লীগের হাতে তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের ভার ছেড়ে দিয়েছিল। কিন্তু যখন যুদ্ধ শুরু হলো, তখন কেউ আত্মসমর্পণ করেছেন, কেউ ভারতে পালিয়ে গেছেন। কিন্তু জিয়াউর রহমান পরিবার, স্ত্রী-সন্তানের সম্পর্কের সব মায়া ত্যাগ করে যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার ডাকে এ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। অথচ তাকে খলনায়ক আখ্যা দিয়ে পাকিস্তানের চর হিসেবে অভিহিত করা হয়। এসবই হচ্ছে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক চরিত্র। শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরেই দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস হয়েছে অভিযোগ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, তার সময়েই মানুষ দেখেছে বিশেষ ক্ষমতা আইন, দুর্ভিক্ষ, প্রগতিশীল রাজনীতিবিদদের হত্যা, রক্ষী বাহিনী তৈরি করে সহ¯্রাধিক তরুণ হত্যার দৃশ্য। তিনি বলেন, এসব কথা বললে তাদের গায়ে জ্বালা ধরে। কারণ তারা সত্য ও ভিন্ন মতকে সহ্য করতে পারে না। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা-পরবর্তী সময়ের সুবিধাবাদীরাই এখন শেখ হাসিনার চার পাশে রয়েছে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরে যারা ক্ষমতায় এসেছে, যারা তার রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতার শপথ নিয়েছে; তারাই এখন তাকে ঘিরে রয়েছে। তার রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে খন্দকার মোশতাককে শপথ পড়ান এইচটি ইমাম। এখন তিনি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা! এ কে খন্দকার মোশতাককে স্যালুট করেছিলেন। আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল আহমেদ রক্ষী বাহিনীর সমন্বয়ক ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সময়ে তিনি কোথায় ছিলেন? এসবই বিভিন্ন বইয়ে লেখা আছে, যা সত্য কথা। কিন্তু যখনই তারেক রহমান এই সত্যগুলো তুলে ধরেন, তখনই তাকে গালিগালাজ করা হয়। যুক্তিতে না পেরে তার বিরুদ্ধে অশালীন উক্তি করা হয়, যা আওয়ামী লীগের পুরনো চরিত্র বলে মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। সরকার মানুষের কথা বলা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে অভিযোগ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের জন্য যা কিছুই কল্যাণকর তার সবই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাত ধরে এসেছে। তিনি তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে গেছেন। তার উত্তরসূরি খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানও একই পথে এগোচ্ছেন। তারেক রহমানের পাশে দেশের জনগণ আছে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। এই আন্দোলনের মাধ্যমেই সরকারকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে বাধ্য করা হবে। অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, দেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে সময়কে কাজে লাগিয়ে বস্তুনিষ্ঠ গবেষণা করছেন তারেক রহমান। আলোকিত সমাজ গড়ে দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ করার জন্য শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে তার আজ খুবই প্রয়োজন। রুহুল কবির রিজভী বলেন, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনায় কাজ করছেন তারেক রহমান। ড. ইউসুফ হায়দার বলেন, তারেক রহমানের বক্তব্য বস্তুনিষ্ঠ ও গবেষণালব্ধ। আওয়ামী লীগের সাহস থাকলে যুক্তি দিয়ে জবাব দিতে পারে। কিন্তু অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করতে পারে না। অধ্যাপক তাজমেরী বলেন, দেশ এবং দেশের মানুষের প্রতি তারেক রহমান অঙ্গীকারাবদ্ধ। উন্নত দেশ গড়ার লক্ষ্যে তিনি চিন্তা করছেন। পক্ষান্তরে দেশের বর্তমান অবৈধ শাসকেরা ভিন দেশের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যারা তাদের ক্ষমতায় বসিয়েছে। ড. মাইমুল আহসান বলেন, অত্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশেও উন্নত দেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরপেক্ষভাবে গবেষণা করছেন তারেক রহমান। ড. মামুন আহমেদ বলেন, অবৈধ সরকার গায়ের জোরে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষমতায় থাকার পরিকল্পনা করছে। আবদাল আহমদ বলেন, সুখী-সমৃদ্ধ ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই করছেন তারেক রহমান। হাবিব-উন-নবী খান সোহেল বলেন, শেখ হাসিনা বিএনপির ‘সম্পদ’। তার একটি কথায় বিএনপির যত ভোট বাড়ে, তত ভোট বাড়াতে বিএনপির নেতাকর্মীদের অনেক কষ্ট করতে হয়। কাউকে মারার রাজনীতি বিএনপি করে না। শেখ হাসিনার নিরাপত্তার প্রয়োজন হলে তারেক রহমানের কাছে রিকোয়েস্ট করতে পারে। আমরাই তাকে নিরাপত্তা দেবো।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment