নিয়ে যাচ্ছে। গতকাল জাতীয় প্রেস কাবে বাংলাদেশ রিপাবলিক ফোরাম আয়োজিত ‘প্রস্তাবিত ষষ্ঠদশ সংশোধনী বিল এবং মৌলিক অধিকার’ শীর্ষক এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ কথা বলেন। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও তারেক রহমান ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় জড়িত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে খন্দকার মাহবুব বলেন, প্রধানমন্ত্রী বক্তব্যের মাধ্যমে বিচারাধীন মামলাকে প্রভাবিত করে আদালত অবমাননা করেছেন। এ জন্য তার কনটেম্ট হওয়া উচিত। তিনি বলেন, বিচার বিভাগ গণতন্ত্রের রাকবচ। বিচার বিভাগকে হত্যা করলে দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রা পাবে না। মাহবুব আরো বলেন, সংসদ স্বাধীন, তবে সংসদে যারা আছেন তারা স্বাধীন নয়। তারা জনগণের সমর্থন নিয়ে সংসদে আসেননি। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, বাকশাল জনগণের কাছে নিন্দিত হওয়ায় এবার সরকার ভিন্ন কায়দায় বাকশাল কায়েম করতে চায়। আইনের মাধ্যমে বিচার বিভাগ ও গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরতে চায়। স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি ও বিএনপি নেতা আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকবে না। এর বিরুদ্ধে এখনই প্রতিবাদ গড়ে তুলতে না পারলে জনগণকে কঠিন বিপদে পড়তে হবে। রিপাবলিকান ফোরামের সভাপতি এ বি এম আবুল কালাম রিপনের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সরফুদ্দিন সান্টু, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, জিয়া সেনার সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রমুখ।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Saturday, August 23, 2014
বিচারকদের চাপে রাখতেই অভিশংসন মতা সংসদে : খন্দকার মাহবুব:নয়াদিগন্ত
নিয়ে যাচ্ছে। গতকাল জাতীয় প্রেস কাবে বাংলাদেশ রিপাবলিক ফোরাম আয়োজিত ‘প্রস্তাবিত ষষ্ঠদশ সংশোধনী বিল এবং মৌলিক অধিকার’ শীর্ষক এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ কথা বলেন। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও তারেক রহমান ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় জড়িত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে খন্দকার মাহবুব বলেন, প্রধানমন্ত্রী বক্তব্যের মাধ্যমে বিচারাধীন মামলাকে প্রভাবিত করে আদালত অবমাননা করেছেন। এ জন্য তার কনটেম্ট হওয়া উচিত। তিনি বলেন, বিচার বিভাগ গণতন্ত্রের রাকবচ। বিচার বিভাগকে হত্যা করলে দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রা পাবে না। মাহবুব আরো বলেন, সংসদ স্বাধীন, তবে সংসদে যারা আছেন তারা স্বাধীন নয়। তারা জনগণের সমর্থন নিয়ে সংসদে আসেননি। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, বাকশাল জনগণের কাছে নিন্দিত হওয়ায় এবার সরকার ভিন্ন কায়দায় বাকশাল কায়েম করতে চায়। আইনের মাধ্যমে বিচার বিভাগ ও গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরতে চায়। স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি ও বিএনপি নেতা আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা না থাকলে গণতন্ত্র থাকবে না। এর বিরুদ্ধে এখনই প্রতিবাদ গড়ে তুলতে না পারলে জনগণকে কঠিন বিপদে পড়তে হবে। রিপাবলিকান ফোরামের সভাপতি এ বি এম আবুল কালাম রিপনের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সরফুদ্দিন সান্টু, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, জিয়া সেনার সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রমুখ।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment