াঠামোর একটি প্রস্তাব তৈরি করেছে দুদক। এটি এখন কমিশনের অনুমোদনের অপেক্ষায়। দুদক সূত্র জানায়, ১৯৮৩ সালে তৎকালীন ‘দুর্নীতি দমন সংস্থা’ সর্বশেষ জনবল কাঠামো প্রণয়ন করে। ওই সময় দেশের জনসংখ্যা ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার বিস্তার ছিল এখনকার প্রায় অর্ধেক। ৩২ বছরে জনসংখ্যা দ্বিগুণ এবং দুর্নীতির বহুমাত্রিক বিস্তার ঘটলেও দুর্নীতিবিরোধী একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানটির জনবল কাঠামো রয়ে গেছে আগেরটাই। বিলুপ্ত ‘দুর্নীতি দমন ব্যুরো’ চলেছে ১ হাজার ২৬৩ জনের জনবল কাঠামো নিয়ে। ২০০৪ সালে দুর্নীতি দমন ব্যুরো বিলুপ্ত করে দিয়ে বর্তমান দুর্নীতি দমন কমিশন প্রতিষ্ঠা হলেও পরিবর্তন আসেনি জনবল কাঠামোয়। বরং কমিশন প্রতিষ্ঠার পরপর সরকার কর্তৃক কমিশনে ‘বহাল-অবহাল’ চিহ্নিত করে তীব্র জনবল সংকট সৃষ্টি করা হয়। অকার্যকর করে রাখা হয় দুদককে। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের মধ্যে কমিশনের জনবল সংকট আপাতভাবে নিরসন করা হয়। কার্যকর করা হয় দুদককে। তবে দেশে দুর্নীতির বহুমাত্রিক বিস্তারের নিরিখে জনবল সংকট থেকেই যায়। এ সংকট নিরসনে জনবল নিয়োগ অপরিহার্য হয়ে পড়লেও তা আটকে আছে আমলাতান্ত্রিক জটিলতায়। সর্বোপরি নতুন জনবল কাঠামো প্রণীত না হওয়ার জন্য বিগত কমিশনগুলোর সদিচ্ছার অভাবকেও দায়ী করা হয়।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Monday, May 11, 2015
দুদক চলছে ৩২ বছরের পুরনো অর্গানোগ্রামে:যুগান্তর
াঠামোর একটি প্রস্তাব তৈরি করেছে দুদক। এটি এখন কমিশনের অনুমোদনের অপেক্ষায়। দুদক সূত্র জানায়, ১৯৮৩ সালে তৎকালীন ‘দুর্নীতি দমন সংস্থা’ সর্বশেষ জনবল কাঠামো প্রণয়ন করে। ওই সময় দেশের জনসংখ্যা ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার বিস্তার ছিল এখনকার প্রায় অর্ধেক। ৩২ বছরে জনসংখ্যা দ্বিগুণ এবং দুর্নীতির বহুমাত্রিক বিস্তার ঘটলেও দুর্নীতিবিরোধী একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানটির জনবল কাঠামো রয়ে গেছে আগেরটাই। বিলুপ্ত ‘দুর্নীতি দমন ব্যুরো’ চলেছে ১ হাজার ২৬৩ জনের জনবল কাঠামো নিয়ে। ২০০৪ সালে দুর্নীতি দমন ব্যুরো বিলুপ্ত করে দিয়ে বর্তমান দুর্নীতি দমন কমিশন প্রতিষ্ঠা হলেও পরিবর্তন আসেনি জনবল কাঠামোয়। বরং কমিশন প্রতিষ্ঠার পরপর সরকার কর্তৃক কমিশনে ‘বহাল-অবহাল’ চিহ্নিত করে তীব্র জনবল সংকট সৃষ্টি করা হয়। অকার্যকর করে রাখা হয় দুদককে। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের মধ্যে কমিশনের জনবল সংকট আপাতভাবে নিরসন করা হয়। কার্যকর করা হয় দুদককে। তবে দেশে দুর্নীতির বহুমাত্রিক বিস্তারের নিরিখে জনবল সংকট থেকেই যায়। এ সংকট নিরসনে জনবল নিয়োগ অপরিহার্য হয়ে পড়লেও তা আটকে আছে আমলাতান্ত্রিক জটিলতায়। সর্বোপরি নতুন জনবল কাঠামো প্রণীত না হওয়ার জন্য বিগত কমিশনগুলোর সদিচ্ছার অভাবকেও দায়ী করা হয়।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment