এই কর্মসূচির ডাক দিয়েছে। এ দিকে গতকাল সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাকে প্রশাসন ব্যবহার না করে ভেনু পরিবর্তন করে সমর্থন যাছাইয়ের ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন এরশাদপন্থী নেতা মোস্তফা। উভয়পক্ষই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নিয়েছে। দুই পক্ষের অনড় অবস্থানের কারণে নগরীতে বিরাজ করছে টানটান উত্তেজনা। গতকাল জুমার নামাজের আগে এরশাদের পৈতৃক নিবাস ‘ঐতিহাসিক স্কাইভিউতে’ সংবাদ সম্মেলনে আজ শনিবারের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের কর্মসূচির বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন কতৃণ এরশাদ অনুমোদিত রংপুর জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির নেতারা। সম্মেলনে জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাবেক এমপি মোফাজ্জল হোসেন মাস্টার বলেন, কমিটি অনুমোদন করার পর আমরা দলকে সংগঠিত করতে উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে গণসংযোগ করি। এরপর কমিটি অনুমোদনের জন্য এরশাদকে অভিনন্দন জানিয়ে জাতীয় পার্টির দুর্গ রংপুরকে সারা দেশে উপস্থাপনের জন্য গত বৃহস্পতিবার রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে জনসভা ও বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি দেই; কিন্তু একটি রাজনৈতিক দলের হরতাল কর্মসূচির কারণে সেটি পরিবর্তন করে শনিবার পরিবর্তিত তারিখ ঘোষণা করি। এ জন্য আমরা ১৮ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে লিখিতভাবে অবহিত করি; কিন্তু হঠাৎ করেই বিলুপ্ত কমিটির পক্ষে একই স্থানে একই সময়ে সমাবেশ ও বিক্ষোভ করার ঘোষণা দিয়ে নগরীতে মাইকিং করা হয়। এতে আমরা আশ্চর্যাম্বিত হয়েছি। এ দিকে বিলুপ্ত জাতীয় পার্টির জেলা কমিটির সহসভাপতি এবং এরশাদ মুক্তি আন্দোলনের সভাপতি আব্দুল লতিব খান জানান, প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গার প্রেসিডিয়াম এবং জেলা ও মহানগর কমিটির পদ পুনর্বহালের দাবিতে আমরা ১০ সেপ্টেম্বরের পর থেকেই কর্মসূচিতেই আছি। সেই আলোকে ও দাবিতেই আমরা শনিবার পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে বেলা ১১টায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ডেকেছি। এরশাদের সৈনিকেরা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে প্রমাণ করে দেবে। যেকোনো মূল্যে আমরা সেই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করব। শুধু কর্মসূচি ঠেকাতেই রাঙ্গাপন্থীদের অনুসারীদের কর্মসূচি ঘোষণা এরশাদপন্থী নেতাদের এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে লতিব খান বলেন, আমরাই এরশাদপন্থী। তারাই বহিষ্কৃত। তারা এখন উড়ে এসে জুড়ে বসে এরশাদপন্থী হতে চাইছে। রংপুর পুলিশ সুপার আব্দুর রাজ্জাক জানান, জাতীয় পার্টির দুই পক্ষই একই স্থানে সমাবেশের ডাক দিয়েছে। আমরা উভয় পক্ষের সাথেই কথা বলছি যাতে তারা পৃথক পৃথক স্থানে সমাবেশ করে। যদি সেটা তারা না করেন তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Saturday, September 20, 2014
রংপুরে আজ একই স্থানে সমাবেশের ঘোষণা এরশাদ ও রাঙ্গাপন্থীদের টানটান উত্তেজনা:নয়াদিগন্ত
এই কর্মসূচির ডাক দিয়েছে। এ দিকে গতকাল সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাকে প্রশাসন ব্যবহার না করে ভেনু পরিবর্তন করে সমর্থন যাছাইয়ের ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন এরশাদপন্থী নেতা মোস্তফা। উভয়পক্ষই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নিয়েছে। দুই পক্ষের অনড় অবস্থানের কারণে নগরীতে বিরাজ করছে টানটান উত্তেজনা। গতকাল জুমার নামাজের আগে এরশাদের পৈতৃক নিবাস ‘ঐতিহাসিক স্কাইভিউতে’ সংবাদ সম্মেলনে আজ শনিবারের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের কর্মসূচির বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন কতৃণ এরশাদ অনুমোদিত রংপুর জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির নেতারা। সম্মেলনে জেলা কমিটির আহ্বায়ক সাবেক এমপি মোফাজ্জল হোসেন মাস্টার বলেন, কমিটি অনুমোদন করার পর আমরা দলকে সংগঠিত করতে উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে গণসংযোগ করি। এরপর কমিটি অনুমোদনের জন্য এরশাদকে অভিনন্দন জানিয়ে জাতীয় পার্টির দুর্গ রংপুরকে সারা দেশে উপস্থাপনের জন্য গত বৃহস্পতিবার রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে জনসভা ও বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি দেই; কিন্তু একটি রাজনৈতিক দলের হরতাল কর্মসূচির কারণে সেটি পরিবর্তন করে শনিবার পরিবর্তিত তারিখ ঘোষণা করি। এ জন্য আমরা ১৮ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে লিখিতভাবে অবহিত করি; কিন্তু হঠাৎ করেই বিলুপ্ত কমিটির পক্ষে একই স্থানে একই সময়ে সমাবেশ ও বিক্ষোভ করার ঘোষণা দিয়ে নগরীতে মাইকিং করা হয়। এতে আমরা আশ্চর্যাম্বিত হয়েছি। এ দিকে বিলুপ্ত জাতীয় পার্টির জেলা কমিটির সহসভাপতি এবং এরশাদ মুক্তি আন্দোলনের সভাপতি আব্দুল লতিব খান জানান, প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গার প্রেসিডিয়াম এবং জেলা ও মহানগর কমিটির পদ পুনর্বহালের দাবিতে আমরা ১০ সেপ্টেম্বরের পর থেকেই কর্মসূচিতেই আছি। সেই আলোকে ও দাবিতেই আমরা শনিবার পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে বেলা ১১টায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ডেকেছি। এরশাদের সৈনিকেরা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে প্রমাণ করে দেবে। যেকোনো মূল্যে আমরা সেই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করব। শুধু কর্মসূচি ঠেকাতেই রাঙ্গাপন্থীদের অনুসারীদের কর্মসূচি ঘোষণা এরশাদপন্থী নেতাদের এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে লতিব খান বলেন, আমরাই এরশাদপন্থী। তারাই বহিষ্কৃত। তারা এখন উড়ে এসে জুড়ে বসে এরশাদপন্থী হতে চাইছে। রংপুর পুলিশ সুপার আব্দুর রাজ্জাক জানান, জাতীয় পার্টির দুই পক্ষই একই স্থানে সমাবেশের ডাক দিয়েছে। আমরা উভয় পক্ষের সাথেই কথা বলছি যাতে তারা পৃথক পৃথক স্থানে সমাবেশ করে। যদি সেটা তারা না করেন তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment