উঠলেও শল্যচিকিৎসার ক্লাস সেভাবে হচ্ছে না। কারণ, মেডিকেল কলেজের সঙ্গে ২৫০ শয্যার হাসপাতাল নেই। মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মাঝেমধ্যে ১০০ শয্যার সাতক্ষীরা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে শিক্ষার্থীরা শল্যচিকিৎসার বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে সাধারণ একটা ধারণা পান। শিক্ষার্থীরা বলেছেন, সাধারণ ধারণা দিয়ে আর যা-ই হোক ‘ডাক্তারি’ হয় না। সে কারণেই তাঁরা ক্লাস বন্ধ রেখে গতকাল শহীদ মিনারের সামনে অবস্থান নেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালটি যে প্রকল্পের আওতায় চালু হয়, সেটির বরাদ্দ ৬৭ কোটি টাকা। গত বছরের সেপ্টেম্বরে আড়াই শ শয্যার হাসপাতালটির ৯০ ভাগ কাজ শেষ হয়। বাকি কাজটুকু শেষ করতে পাঁচ কোটি টাকা প্রয়োজন। এই টাকা বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে না বলে হাসপাতাল চালু করা যাচ্ছে না। কলেজ কর্তৃপক্ষ বারবার চিঠি দিলেও সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ জেড আতিক প্রথম আলোকে বলেন, বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় আছে। শিগগিরই হাসপাতাল চালু হবে। কক্সবাজার থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, ভয়াবহ শিক্ষকসংকটে ভুগছে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ। কলেজে অধ্যাপকের ১৫টি পদের বিপরীতে আছেন একজন অধ্যাপক। সহযোগী অধ্যাপকের ২২টি পদে শিক্ষক সাতজন, সহকারী অধ্যাপকের ২২টি পদের বিপরীতে শিক্ষক আছেন ১২ জন। কলেজের উপাধ্যক্ষ অরূপ দত্ত জানান, অ্যানাটমি, ফিজিওলোজি ও বায়োকেমিস্ট্রিতে অধ্যাপক না থাকায় শিক্ষার্থীরা মারাত্মকভাবে ভুগছেন।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Monday, October 20, 2014
সাতক্ষীরা মেডিকেলে শিক্ষার্থীদের অবস্থান:প্রথম অালো
উঠলেও শল্যচিকিৎসার ক্লাস সেভাবে হচ্ছে না। কারণ, মেডিকেল কলেজের সঙ্গে ২৫০ শয্যার হাসপাতাল নেই। মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মাঝেমধ্যে ১০০ শয্যার সাতক্ষীরা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে শিক্ষার্থীরা শল্যচিকিৎসার বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে সাধারণ একটা ধারণা পান। শিক্ষার্থীরা বলেছেন, সাধারণ ধারণা দিয়ে আর যা-ই হোক ‘ডাক্তারি’ হয় না। সে কারণেই তাঁরা ক্লাস বন্ধ রেখে গতকাল শহীদ মিনারের সামনে অবস্থান নেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালটি যে প্রকল্পের আওতায় চালু হয়, সেটির বরাদ্দ ৬৭ কোটি টাকা। গত বছরের সেপ্টেম্বরে আড়াই শ শয্যার হাসপাতালটির ৯০ ভাগ কাজ শেষ হয়। বাকি কাজটুকু শেষ করতে পাঁচ কোটি টাকা প্রয়োজন। এই টাকা বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে না বলে হাসপাতাল চালু করা যাচ্ছে না। কলেজ কর্তৃপক্ষ বারবার চিঠি দিলেও সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ জেড আতিক প্রথম আলোকে বলেন, বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় আছে। শিগগিরই হাসপাতাল চালু হবে। কক্সবাজার থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, ভয়াবহ শিক্ষকসংকটে ভুগছে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ। কলেজে অধ্যাপকের ১৫টি পদের বিপরীতে আছেন একজন অধ্যাপক। সহযোগী অধ্যাপকের ২২টি পদে শিক্ষক সাতজন, সহকারী অধ্যাপকের ২২টি পদের বিপরীতে শিক্ষক আছেন ১২ জন। কলেজের উপাধ্যক্ষ অরূপ দত্ত জানান, অ্যানাটমি, ফিজিওলোজি ও বায়োকেমিস্ট্রিতে অধ্যাপক না থাকায় শিক্ষার্থীরা মারাত্মকভাবে ভুগছেন।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment