্তব্যর সাথে ফোরামের নীতি, আদর্শ ও ঐতিহাসিক সত্য উপলব্ধির মিল নেই। বিবৃতিতে বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এ কে খন্দকার তার বইয়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রদত্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঐতিহাসিক ঘোষণা সম্পর্কে বিভিন্নভাবে বিভ্রান্তিকর বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন, যাকে চরম দুর্ভাগ্যজনক ও বস্তুনিষ্ঠ নয় বলে মনে করেন ফোরামের নেতারা। ফোরামের নেতারা বিবৃতিতে বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা একটি প্রতিষ্ঠিত ঐতিহাসিক সত্য, যা সারা বিশ্বে সংরতি আছে। বইটিতে তিনি মুক্তিযুদ্ধের প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ সম্পর্কে যে দাবি উত্থাপন করেছেন, তা বাস্তবতাবিবর্জিত। স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্য আমাদের হতবাক করেছে।’ ফোরামের নেতারা বিবৃতিতে বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ছিল পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরাচার ও শোষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাতির ধারাবাহিক রাজনৈতিক সংগ্রাম ও গণমানুষের আত্মত্যাগের চূড়ান্ত পরিণতি, যার মুখ্য নেতৃত্বে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু এ কে খন্দকার তার বইয়ে দুর্ভাগ্যজনকভাবে জাতির গৌরবোজ্জ্বল সেই ঘটনাবলির ওপর মন্তব্য করতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সফল রাজনৈতিক নেতৃত্বের যোগ্যতা ও দূরদর্শিতা সম্পর্কেও প্রশ্ন তুলেছেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী যেকোনো ব্যক্তি ও ইতিহাস জ্ঞানসম্পন্ন দেশবাসীর কাছে তার এসব বক্তব্য অনাকাক্সিত ও অগ্রহণযোগ্য। খন্দকারের বহুল ‘বিতর্কিত’ বইটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতিতে লিপ্ত দেশী-বিদেশী চক্রান্তকারীদের হাতে বিভ্রান্তি ছড়ানোর নতুন অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে বলেও ফোরামের নেতারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তারা বইটির দ্রুত তথ্য সংশোধন ও পরিমার্জন আশা করেন। একই সাথে এই বইয়ের ভুল তথ্যে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান। বিজ্ঞপ্তি।
Headlines from most popular newspapers of Bangladesh. বাংলাদেশে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকার সংবাদ শিরোনামগুলো এক নজরে দেখে নিন।
Sunday, September 7, 2014
খন্দকারের বই বিভ্রান্তি ছড়ানোর অস্ত্র হতে পারে : সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম:নয়াদিগন্ত
্তব্যর সাথে ফোরামের নীতি, আদর্শ ও ঐতিহাসিক সত্য উপলব্ধির মিল নেই। বিবৃতিতে বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এ কে খন্দকার তার বইয়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রদত্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঐতিহাসিক ঘোষণা সম্পর্কে বিভিন্নভাবে বিভ্রান্তিকর বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন, যাকে চরম দুর্ভাগ্যজনক ও বস্তুনিষ্ঠ নয় বলে মনে করেন ফোরামের নেতারা। ফোরামের নেতারা বিবৃতিতে বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা একটি প্রতিষ্ঠিত ঐতিহাসিক সত্য, যা সারা বিশ্বে সংরতি আছে। বইটিতে তিনি মুক্তিযুদ্ধের প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ সম্পর্কে যে দাবি উত্থাপন করেছেন, তা বাস্তবতাবিবর্জিত। স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্য আমাদের হতবাক করেছে।’ ফোরামের নেতারা বিবৃতিতে বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ছিল পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরাচার ও শোষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাতির ধারাবাহিক রাজনৈতিক সংগ্রাম ও গণমানুষের আত্মত্যাগের চূড়ান্ত পরিণতি, যার মুখ্য নেতৃত্বে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু এ কে খন্দকার তার বইয়ে দুর্ভাগ্যজনকভাবে জাতির গৌরবোজ্জ্বল সেই ঘটনাবলির ওপর মন্তব্য করতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সফল রাজনৈতিক নেতৃত্বের যোগ্যতা ও দূরদর্শিতা সম্পর্কেও প্রশ্ন তুলেছেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী যেকোনো ব্যক্তি ও ইতিহাস জ্ঞানসম্পন্ন দেশবাসীর কাছে তার এসব বক্তব্য অনাকাক্সিত ও অগ্রহণযোগ্য। খন্দকারের বহুল ‘বিতর্কিত’ বইটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতিতে লিপ্ত দেশী-বিদেশী চক্রান্তকারীদের হাতে বিভ্রান্তি ছড়ানোর নতুন অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে বলেও ফোরামের নেতারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তারা বইটির দ্রুত তথ্য সংশোধন ও পরিমার্জন আশা করেন। একই সাথে এই বইয়ের ভুল তথ্যে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান। বিজ্ঞপ্তি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment