Monday, October 20, 2014

মা-বাবার খুনি ছেলেকে গুলি ও পিটিয়ে হত্যা:কালের কন্ঠ

মানিকগঞ্জের সিংগাইরে মা-বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর দুই বছরের ভাগ্নেকে জিম্মি করে পালানোর সময় পুলিশের গুলি ও গণপিটুনিতে নিহত হয়েছে সাইদুর নামের এক ব্যক্তি। বাবার সঙ্গে ঝগড়ার জের ধরে গতকাল রবিবার সকালে সে এ ঘটনা ঘটায় বলে স্থানীয় লোকজন জানিয়েছে। কক্সবাজারের চকরিয়ায় শনিবার গভীর রাতে বাড়িতে ঢুকে নারায়ণ দাশ (৩৩) নামের এক স্কুলশিক্ষককে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। হামলায় গুরুতর আহত হয়েছে ওই শিক্ষক পরিব
ারের আরো ছয় সদস্য। গাজীপুরে ঘুমন্ত স্ত্রীকে বঁটি দিয়ে জবাই করে হত্যা করেছে এক পাষণ্ড স্বামী। নিহত গৃহবধূর নাম শরীফা বেগম সুমি (২৬)। এ ঘটনায় স্বামী নেওয়াজ শরীফকে আটক করা হয়েছে। বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে প্রতিপক্ষের হামলায় সেলিম হোসেন বাবুল নামের এক যুবলীগ নেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তাঁর ছেলেসহ তিনজন আহত হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে যুবলীগ নেতার ভাই ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে চুরির অপবাদ দিয়ে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিহত যুবকের নাম মাসুদ ওরফে জুয়েল। এ ছাড়া রাজশাহীতে শাশুড়ির চিকিৎসা করাতে এসে লিটন ইসলাম (৩৫) নামে ঝিনাইদহের এক ব্যক্তি খুন হয়েছেন। বিস্তারিত নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে :    মানিকগঞ্জ : পুলিশের গুলি ও গণপিটুনিতে নিহত সাইদুর মাদকাসক্ত ছিল বলে জানা গেছে। নিহত অন্য দুজন হলেন তার বাবা মহিউদ্দিন পরামানিক ও মা সুফিয়া খাতুন। স্থানীয় লোকজন জানায়, সাইদুর সিংগাইর উপজেলার নীলটেক গ্রামের রিকশাচালক মহিউদ্দিন পরামানিকের ছেলে। সাইদুরও রিকশা চালায়। কিন্তু মাদকাসক্ত হওয়ার কারণে বেশির ভাগ সময়ই সে রিকশা চালাতে পারত না। এ নিয়ে প্রায়ই বাবার সঙ্গে তার কথাকাটাকাটি হতো। গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বাবা ও ছেলের মধ্যে একই কারণে ঝগড়া শুরু হয়। একপর্যায়ে সাইদুর বিশাল একটি ছোরা দিয়ে বাবার ওপর হামলা করে। মহিউদ্দিন ছেলের হাত থেকে বাঁচতে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। উপর্যুপরি ছোরার আঘাতে তিনি বাড়ির সামনে গিয়ে পড়ে যান। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। এ দৃশ্য দেখে সাইদুরের মা সুফিয়া খাতুনও দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তাঁকেও একই কায়দায় হত্যা করে সাইদুর। ঘটনার সময় চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে দুই বছরের ভাগ্নেকে নিয়ে ঘরে ঢুকে সাইদুর দরজা বন্ধ করে দেয়। পুলিশ এসে তাকে ঘর থেকে বের হওয়ার জন্য বলে। দরজা ভেঙে ঢোকার চেষ্টা করলে সাইদুর ছোরা ও টেঁটা নিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। বাধ্য হয়ে পুলিশ ঘরের ভেতর টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে টিনের বেড়া ভেঙে দুই বছরের ভাগ্নে হাসানকে জিম্মি করে সাইদুর দৌড়ে পালাতে থাকে। পুলিশ ও জনতা তাকে ধাওয়া করে। কিছু সময় পর সে ভাগ্নেকে ফেলেই পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় পেছন থেকে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে পুলিশ। প্রায় এক কিলোমিটার দৌড়ে সে নাছির উদ্দিন নামের এক ব্যক্তির বাড়ির উঠানে গিয়ে পড়ে যায়। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাকে ধরে পিটুনি দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় সাইদুর। পরে তার লাশ ওই বাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে সিংগাইর-চান্দর রাস্তার পাশে ফেলে রাখা হয়। প্রত্যক্ষদর্শী ও একই গ্রামের আবদুস সালাম খান জানান, সাইদুরকে ধাওয়া করার পর পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে। একটি গুলি সাইদুরের ডান পায়ের কুঁচকিতে লাগে। পুলিশের গুলিতে পড়ে যাওয়ার পর জনতা ধরে পিটুনি দিলে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়। তবে সিংগাইর থানার ওসি সাইদুজ্জামান গুলিতে সাইদুরের নিহত হওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি জানান, সাইদুরকে ঘর থেকে বের করতে কয়েক রাউন্ড টিয়ার শেল নিক্ষেপ করা হয়েছে এবং ধাওয়া করার সময় কয়েক রাউন্ড শর্ট গানের গুলি ছোড়া হয়। মানিকগঞ্জ সদর সার্কেল এএসপি কামরুল ইসলাম জানান, গুলিতেই সাইদুর নিহত হয়েছে কি না তা ময়নাতদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে। সাইদুরের বোন রেহানা জানান, তাঁর ভাইয়ের অত্যাচারে বাবা ও মা অশান্তিতে ছিলেন। অনেক বলেও ভাইকে ভালো পথে আনা যায়নি। ভালো পথে আনার জন্য তাকে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তার অত্যাচার সইতে না পেরে বউ কয়েক মাসের মধ্যেই চলে যায়। চকরিয়া (কক্সবাজার) : নিহত নারায়ন দাশ দিগরপানখালী গ্রামের প্রফুল্ল রঞ্জন ওরফে সাঁচিরাম দাশের বড় ছেলে। তিনি চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার রাজঘাটের নুরুল আলম চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন। আগামী ১ ডিসেম্বর নারায়ন দাশের বিয়ের পিঁড়িতে বসার কথা ছিল বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছে। সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত অন্যরা হলো তাঁর বাবা প্রফুল্ল রঞ্জন, মা চঞ্চলা দাশ, ছোট ভাই শংকর দাশ, তাঁর স্ত্রী রিনা দাশ, তাঁদের শিশুকন্যা দীপা দাশ ও জেঠাতো ভাই শ্রীদুল দাশ। নিহতের পরিবারের সদস্য ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ১৫ সদস্যের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী (কয়েকজন মুখোশ পরিহিত) প্রফুল্ল রঞ্জন দাশের বাড়ির চারদিকে অবস্থান নেয়। তারা বাড়ির বারান্দার দরজা লাগোয়া বিদ্যুতের তার বিচ্ছিন্ন করে বেড়া কেটে ভেতরে প্রবেশ করে। এ সময় দরজার পাশে খাটে ঘুমানো নারায়ন বাড়িতে বাইরের মানুষ ঢোকার বিষয়টি বুঝতে পেরে আলো জ্বালানোর চেষ্টা করেন। আলো না জ্বালায় তিনি চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন। এর পরপরই সন্ত্রাসীরা পরিবারের সদস্যদের জিম্মি করে তাদের মোবাইল সেট নিয়ে নেয়। মোবাইল হাতে পাওয়ার পর একে অন্যকে ‘তাড়াতাড়ি গুলি কর’ বলতেই অস্ত্রধারীরা নারায়নকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। বুকে গুলি বিদ্ধ হলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তাঁকে বাঁচাতে এলে মা চঞ্চলা দাশ, বাবা প্রফুল্ল, ছোট ভাই শংকর ও তাঁর স্ত্রী রিনা দাশকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। এ সময় কান্নাকাটি করলে দুই বছরের শিশু দীপাকে সজোরে লাথি মারে সন্ত্রাসীরা। স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে তিন রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে এবং বাড়ির উঠানে থাকা নারায়ণের জেঠাতো ভাই শ্রীদুলকে কুপিয়ে আহত করে সন্ত্রাসীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। চকরিয়া পৌরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর লক্ষ্মণ কান্তি দাশ কালের কণ্ঠকে জানান, রাত ৩টার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় নারায়নকে উদ্ধার করে প্রথমে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। ভোর সাড়ে ৫টার দিকে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।  নিহতের স্বজনরা জানায়, প্রফুল্ল রঞ্জনের পৈতৃকসূত্রে পাওয়া আড়াইকানি চাষের জমি রয়েছে পার্শ^বর্তী ডেইলপাড়া এলাকায়। একটি প্রভাবশালী মহল ওই জমি জোরপূর্বক দখলে নিয়েছে। এ নিয়ে আদালতে একটি মামলার রায় অপেক্ষমাণ আছে। তারা দাবি করেন, দখলকারীরা পরিকল্পিতভাবে ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে প্রফুল্ল রঞ্জনের বড় ছেলেকে হত্যা করেছে। কক্সবাজার সদর সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. মাসুদ আলম বলেন, ‘জমির বিরোধ নিয়েই পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে। তাই এ বিষয়টি সামনে রেখেই তদন্ত কার্যক্রম চলছে।’ গাজীপুর :  গতকাল ভোরে গাজীপুরের মোগরখালের কলম্বিয়া গার্মেন্টের পেছনে সিরাজুল ইসলাম দুলাল মিয়ার বাড়িতে স্ত্রীকে জবাই করে হত্যার ঘটনা ঘটে। নিহত শরীফা বেগম সুমি কাপাসিয়ার বারিয়াব ইউনিয়নের গিয়াসপুর গ্রামের দিদার আলী খানের মেয়ে। পালানোর সময় বাড়ির অন্য ভাড়াটেরা স্বামী মাইক্রোবাসচালক নেওয়াজ শরীফকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে। সে গাইবান্ধার টেঙ্গুরজানি গ্রামের জিল্লুর রহমানের ছেলে। সুমি নেওয়াজের দ্বিতীয় স্ত্রী। গ্রামে তার প্রথম স্ত্রী ও তিন বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। জয়দেবপুর থানার এসআই মনির হোসেন জানান, দাম্পত্য কলহের জেরে ওই হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় নিহত সুমির বোন একটি মামলা করেছেন। বাগেরহাট : গতকাল সকালে জেলার মোরেলগঞ্জের হোগলাপাশা ইউনিয়নের বৈলপুর গ্রামে যুবলীগ নেতা সেলিম হোসেন বাবুলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত বাবুল মোরেলগঞ্জ উপজেলার হোগলাপাশা ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন। তিনি বৈলপুর গ্রামের সুলতান শেখের ছেলে। হামলায় আহতরা হলো বাবুলের ছেলে রাহাত হোসেন, ভাই রিপন হোসেন ও প্রতিবেশী জাহাঙ্গীর হোসেন। নিহত বাবুল, তাঁর ছেলে ও ভাই স্কুলশিক্ষক রসুল শেখ হত্যা মামলার আসামি বলে পুলিশ জানিয়েছে। মোরেলগঞ্জ থানার ওসি মো. আসলাম খান জানান, বাবুলের সঙ্গে মানসুর ও সবুজ খানের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এর ধারাবাহিকতায় এই হামলার ঘটনা ঘটে। উভয়ই হত্যাসহ বিভিন্ন মামলার আসামি। ওসি বলেন, খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাবুল মারা গেছেন বলে তিনি শুনেছেন। নারায়ণগঞ্জ : সিদ্ধিরগঞ্জের সুমিলপাড়া রেললাইন এলাকায় গতকাল দুপুরে চুরির অপবাদ দিয়ে এক যুবককে পিটিয়ে মারার ঘটনা ঘটে। থানা যুবলীগের আহ্বায়ক মতিউর রহমান মতির ভাই ও তাঁর সহযোগীরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।    জানা যায়, নিহত মাসুদ ওরফে জুয়েল সেভেন রিং সিমেন্ট ফ্যাক্টরির শ্রমিক ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দুপুরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের আহ্বায়ক মতিউর রহমানের ভাই মাহবুব, ভাগ্নে মামুন, রুহুল, সহযোগী হাবুসহ আরো কয়েকজন মিলে মাসুদকে চোর অপবাদ দিয়ে লাঠিসোঁটা দিয়ে বেধড়ক পেটাতে থাকে। একপর্যায়ে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে পড়লে তারা দ্রুত স্থান ত্যাগ করে। পরে স্থানীয় লোকজন মাসুদকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে বিকেলে তাঁর মৃত্যু হয়। এদিকে এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে তৎপর হয়ে উঠেছে মতির সহযোগীরা। থানা যুবলীগের আহ্বায়ক মতিউর রহমান মতি দাবি করেন, ‘মাসুদ নামের ওই যুবক মাদকাসক্ত ছিল। সে চুরি করত।’ তাঁর ভাই ও ভাগ্নে কেউই মারধরের ঘটনার সঙ্গে জড়িত নয়। পিটুনিতে যুবক নিহত হওয়ার বিষয়টি জানেন না উল্লেখ করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি আলাউদ্দিন জানান, এ বিষয়ে কেউ থানায় অভিযোগ করেনি। রাজশাহী : গতকাল সকাল ১১টার দিকে নগরীর শ্রীরামপুর পদ্মার পাড় থেকে লিটন ইসলামের লাশ উদ্ধার করা হয়। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল বলেও নিশ্চিত করেছে পুলিশ। ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে পুলিশ ধারণা করছে।  রাজপাড়া থানার ওসি মেহেদী হাসান জানান, লিটনের বাবার নাম হানিফ আলী। তাঁর বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর থানার পুলানপুর গ্রামে। লিটন তাঁর শাশুড়ির চিকিৎসার জন্য গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজশাহী আসেন। এরপর তিনি রাজশাহী শহর দেখার জন্য হাসপাতাল থেকে বের হন। কিন্তু রাতভর তাঁর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। গাজীপুরে সেপটিক ট্যাংকে যুবকের লাশ : গাজীপুরের ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের একটি সেপটিক ট্যাংক থেকে গতকাল রাতে অজ্ঞাতপরিচয় এক যুবকের (৩৫) লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর পরনে নেভি ব্লু থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্ট ও সাদা-কালো জ্যাকেট, শরীরের পেছনের অংশ আগুনে পোড়া ছিল। জয়দেবপুর থানার হোতাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই রফিকুল ইসলাম জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি ঘাস কাটার কাঁচি ও পেট্রলের একটি ক্যান উদ্ধার করা হয়েছে।

No comments:

Post a Comment