নতুন কমিটি বাতিলের দাবিতে পদবঞ্চিতদের বিক্ষোভ, ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার সকালে ঢাকায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নতুন কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সিলেটে বিদ্রোহীরা কয়েকটি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। সেখানে দু’গ্র“পের সংঘর্ষে বেশকিছু নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। অতীতে বিভিন্ন গ্র“পিংয়ের কারণে একে অপরের প্রতিপক্ষ হলেও কমিটি বাতিলের দাবিতে সবাই ঐক্যবদ্
ধ। কমিটিতে অছাত্র, বিবাহিতদের জায়গা দেয়ায় তৃণমূলেও সৃষ্টি হয়েছে হতাশা ও ক্ষোভ। সন্তুষ্ট না হওয়ায় নতুন কমিটির একাধিক নেতা বিদ্রোহীদের সঙ্গে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গোপন বৈঠক করেছেন। কমিটি বাতিল না হওয়া পর্যন্ত বিদ্রোহীরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। অন্যদিকে নতুন কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে বিকালে মিছিল করেছে ছাত্রদলের নতুন কমিটির সমর্থক নেতাকর্মীরা। পাল্টাপাল্টি শোডাউন নিয়ে ছাত্রদলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। এ ইস্যুতে যে কোনো মুহূর্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা করছেন অনেকে। এদিকে ছাত্রদলের দুপক্ষে শোডাউনকে কেন্দ্র করে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়কেন্দ্রিক নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। বিপুলসংখ্যক পুলিশের পাশাপাশি রাখা হয়েছে রায়টকার, এপিসি কার, জলকামান এবং প্রিজনভ্যান। মঙ্গলবার রাতে রাজিব-আকরাম কমিটি ঘোষণার পর থেকে ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয় ও গুলশানে খালেদা জিয়ার অফিসের সামনে দফায় দফায় বিক্ষোভ প্রদর্শনসহ ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। শুক্রবার সকাল থেকে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আসতে থাকেন পদবঞ্চিতরা। দুপুর সোয়া বারোটার দিকে প্রায় হাজারখানেক বঞ্চিত নেতাকর্মী বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিল শেষে শুরু হয় সমাবেশ। এতে বক্তব্যের ফাঁকে ফাঁকে ‘বিএনপি বাঁচাও, ছাত্রদল বাঁচাও, অবৈধ সরকারের মদদপুষ্ট দালাল দুর্নীতিবাজ এ্যানী-টুকুর উচ্ছিষ্ট আওয়ামী পরিবারের সন্তান অর্থ কেলেংকারিদের দ্বারা গঠিত নতুন কমিটি ছাত্রদল মানে না’ শীর্ষক স্লোগান দেয়া হয়। সমাবেশ শেষে বিক্ষুব্ধরা ফের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে। বিক্ষোভকারীরা ‘এ্যানী-টুকুর চামড়া তুলে নেব আমরা’, ‘এ্যানী-টুকুর দুই গালে, জুতা মারো তালে তালে’, ‘এ্যানী-টুকুর মিশন, শেখ হাসিনার ভিশন’, ‘টাকার বিনিময়ে পকেট কমিটি, মানি না, মানব না’ ইত্যাদি স্লোগান দেয়। পদবঞ্চিতরা বিক্ষোভ মিছিল করলেও তাদের কোনো বাধা দেয়নি পুলিশ। কমিটি বাতিলের দাবিতে চলমান আন্দোলনের মূল ভূমিকায় আছেন বর্তমান কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার ছাড়াও বিগত কমিটির ছাত্রনেতা আবু সাঈদ, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, তরুণ দে, কামাল আনোয়ার আহমেদ, ওবায়দুল হক নাসির, রাশেদুল ইসলাম তালুকদার রাজু, জাভেদ হাসান স্বাধীন, শহীদুল্লাহ ইমরান, ফেরদৌস আহমেদ মুন্না, মশিউর রহমান মিশু, তরিকুল ইসলাম টিটু, নূরুজ্জামান মুকিত লিংকন, মাহবুবুল আজম, মনিরুল ইসলাম সোহাগ, এম কামরুজ্জামান, আবদুল মান্নান ফরহাদ, আহসানুল হক রুবেল, রাকিবুল ইসলাম রয়েল, রফিকুল ইসলাম রফিক, এমরান হোসেন মানিক, শামসুজ্জোহা সুমন, জসীম উদ্দিন খান প্রমুখ। সকালে বিক্ষোভ মিছিল শেষে সাবেক কমিটির সহসভাপতি আবু সাঈদ বলেন, ছাত্রদল দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি করতে পারে না। নেত্রী (খালেদা জিয়া) সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ অচলাবস্থা দূর করতে একটি কমিটি দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সরকারের দালাল এজেন্টরা অর্থের বিনিময়ে নিজেদের পকেট কমিটি দিয়েছে। এ কমিটি আমরা মানি না, মানব না। সাঈদ বলেন, অবিলম্বে এ কমিটি বাতিল করে নতুন কমিটি দেয়া না হলে আমরা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে কর্মসূচি ঘোষণা করব। ছাত্রদলের আগের কমিটির যুগ্ম সম্পাদক তরিকুল ইসলাম টিটু বলেন, এ্যানী-টুকুর করা রাজিব-আকরাম কমিটি বেশির ভাগ নেতাই মানে না। আমাদের তো মানার প্রশ্নই আসে না। এই কমিটি বাতিল না করা পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে। সকালে পদবঞ্চিত ও অবমূল্যায়িত নেতাকর্মীদের বিক্ষোভের পর নতুন কমিটির নেতারা পাল্টা শোডাউন করেছে। শুক্রবার বেলা ৩টার পর কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিব আহসান, সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসানসহ অন্যরা প্রায় অর্ধশত মোটরসাইকেলে নিজেদের অনুসারী নেতাকর্মী নিয়ে নয়াপল্টনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন। এ সময় তারা প্রায় ১৫-২০ মিনিট দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান শেষে আবার একযোগে বেরিয়ে যান। সিলেটে ৩টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ : আমাদের সিলেট ব্যুরো জানায়, সেখানে ছাত্রদলের বিদ্রোহীদের হামলায় নতুন কমিটির ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় তাদের হামলায় লাঞ্ছিত হয়েছেন নবগঠিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ লোকমান। বিদ্রোহীরা ৩টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। খবর পেয়ে নবগঠিত কমিটির একাংশের নেতারা প্রতিরোধ করতে গেলে বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। দু’গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে উভয়পক্ষকে ছত্রভঙ্গ এবং ঘটনাস্থল থেকে দু’জনকে আটক করে। শুক্রবার বিকালে নগরীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলীর সন্ধান দাবিতে সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাফেক মাহবুব, আহমেদ চৌধুরী ফয়েজ, মাহফুজুল করিম জেহিন, শাকিল মুর্শেদ, রেজাউল করিম নাচন, মাহবুবুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে ছাত্রদলের বিদ্রোহীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হয়। এ সময় নবগঠিত কমিটির জেলা সভাপতি সাঈদ আহমদ ও মহানগর সম্পাদক আবু সালেহ লোকমানের নেতৃত্বে ১৫/২০টি মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে শহীদ মিনার অতিক্রমের সময় বিদ্রোহীরা তাদের ওপর হামলা চালায় এবং ৩টি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা নবগঠিত মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ লোকমানকে মারধর করে। তারা লোকমানের শার্ট ছিঁড়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। এ সময় দু’পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়। আহতরা হচ্ছেন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমদ, ফখরুল ইসলাম, আফসর ও চমনসহ ১০ জন। পরে বিদ্রোহী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে জিন্দাবাজারের দিকে অগ্রসর হলে জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-সম্পাদক মকসুদ আহমদের নেতৃত্বে একটি গ্রুপ কাজী ইলিয়াসের গলির মুখ থেকে তাদের ধাওয়া করে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া চলে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তিন রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে উভয়পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় মকসুদ গ্র“পের নেতাকর্মীরা কাজী ইলিয়াসের গলি এবং বিদ্রোহীরা তাঁতীপাড়া দিয়ে পালিয়ে যায়। মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ মো. লোকমান লাঞ্ছিত হওয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, ছাত্রদল নামধারী নগরীর চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ৩টি মোটরসাইকেল আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে ও জহিরুল নামক এক কর্মীকে আহত করেছে। জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-সম্পাদক মকসুদ আহমদ জানান, ছাত্রদল নামধারী কতিপয় সন্ত্রাসীরা শহীদ মিনার থেকে জিন্দাবাজার পর্যন্ত মুহুর্মুহু ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জিয়ার সেনিকদের ওপর আক্রমণ করে ত্রাসের সৃষ্টি করেছিল। আমরা তাদের ধাওয়া করলে তারা তাঁতীপাড়া দিয়ে পালিয়ে যায়। বিদ্রোহীদের নেতা রেজাউল করিম নাচন বলেন, আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি শুরুর আগে সাঈদ ও লোকমানের নেতৃত্বে ১৫/২০টি মোটরসাইকেল নিয়ে মহড়া দেয়ার সময় বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা তাদের ওপর চড়াও হয়। বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ বিকাশ দাশ জানান, ছাত্রদলের দু’পক্ষের সংঘর্ষ শুরু হলে পুলিশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে উভয়পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। কোতোয়ালি থানার ওসি আসাদুজ্জামান জানান, ঘটনাস্থল থেকে দু’জনকে আটক করা হয়েছে। রাজশাহীর তৃণমূল নেতাকর্মীরা হতাশ : আমাদের রাজশাহী ব্যুরো জানায়, সদ্য ঘোষিত ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি নিয়ে হতাশ সংগঠনটির রাজশাহী অঞ্চলের নেতাকর্মীরা। তাদের মতে, নতুন কমিটিতেও আগের মতোই রয়েছে অছাত্র, বিবাহিত, সন্ত্রাসী ও ব্যবসায়ীরা। এমনকি কেন্দ্রীয় কমিটির কিছু নেতার বিরুদ্ধে ছাত্রলীগকে পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগও রয়েছে। এর ফলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামের যে পরিকল্পনা বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোট করছে তা সফল হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ছাত্রদলের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অভিমত, সরকারবিরোধী যেকোনো আন্দোলনে প্রধান শক্তি হিসেবে মাঠে থাকে ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা। কিন্তু ২০১৩ সালের শেষে এবং এ বছরের শুরুতে সরকারবিরোধী যেসব আন্দোলন হয়েছে, তাতে রাজশাহী অঞ্চলের ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা চোখে পড়েনি। পুলিশি হয়রানি ও গ্রেফতার এড়াতেই তারা তৎপর ছিলেন। এমনকি আন্দোলনে সম্পৃক্ত না হয়ে নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং ব্যক্তিগত কাজ নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন। ফলে আন্দোলনে সফলতা আসেনি। ছাত্রদলের বিগত কেন্দ্রীয় কমিটিতে রাজশাহী অঞ্চলের শীর্ষ পদে দায়িত্ব পালনকারী একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ভুল তথ্য দিয়ে নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। সদ্য ঘোষিত কমিটির শীর্ষ পদে যারা রয়েছেন তাদের অধিকাংশই মধ্য বয়সী। একটি ছাত্র সংগঠনকে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য যে ধরনের তারুণ্য দরকার, তা তাদের মধ্যে নেই। এছাড়া ২০১৩ সালে সরকারবিরোধী যে আন্দোলন হয়েছে, তাতে তারা নিষ্ক্রিয় ছিলেন। এদেরকে শীর্ষ পদে আনার ফলে বর্তমানে যারা সক্রিয় রয়েছেন তারা হতাশ হয়েছেন। ফলে আগামী দিনে যে আন্দোলনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে, তাতে সফল হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে। শুধু রাজশাহী অঞ্চল নয়, সারা দেশে ছাত্রদলের তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যেই এই উদ্বেগ আর সংশয় কাজ করছে। সরকারবিরোধী আন্দোলন চাঙ্গা করার লক্ষ্যে খালেদা জিয়া মঙ্গলবার ছাত্রদলের ২০১ সদস্যের কমিটিতে ১৫৩ জনের নাম অনুমোদন করেছেন। বাকি পদগুলোতে দেশের বিভিন্ন বিভাগ ও জেলা থেকে নেতাদের অন্তর্ভুক্ত করে কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান দেয়া হবে। কিন্তু একই সঙ্গে বিভাগ ও জেলা পর্যায়ের নেতাদের নাম ঘোষণা না করায় তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসস্তোষ দেখা দিয়েছে। এ ব্যাপারে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের একজন শীর্ষ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করলেই সবচেয়ে ভালো হতো। তাতে বিভাগ ও জেলা পর্যায়ের নেতারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে জায়গা পেতেন। তাদের মধ্যে নতুন উদ্যম সৃষ্টি হতো। সরকারবিরোধী আন্দোলনও চাঙা হতো। কিন্তু বিভাগ ও জেলা পর্যায়ের নেতাদের নাম না আসায় হতাশা দেখা দিয়েছে। আশংকা করা হচ্ছে, যারা ত্যাগী, পরিশ্রমী ও মেধাবী ছাত্রনেতা তারা আর কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পাবেন না। কারণ, বিএনপির হাইকমান্ডের সঙ্গে বিশেষ করে ছাত্রবিষয়ক সম্পাদকের সঙ্গে যারা লিয়াজোঁ রাখবেন, তারাই কমিটিতে ঠাঁই পাবেন। রাজশাহী জেলা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াসি উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব বলেন, এ ধরনের কমিটি ঘোষণা করায় আমরা হতাশ। তারপরও ঘোষিত কমিটির সফলতা কামনা করছি।
No comments:
Post a Comment